কঠোর পরিশ্রম করে সাফল্য পাওয়ার বিশ্বজুড়ে অসংখ্য উদাহরণ আছে। ভারতের গুরুগ্রামের এক নারীর গল্প তেমনই এক সফলতার উদাহরণ। একটা ঠেলাগাড়ির মালিক থেকে একটি রেস্তোরা এবং কোটি কোটি টাকার মালিক হয়ে
নানা ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে গত বছরটা পার করলেন আমাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস, সম্পদও হারিয়েছেন ১ হাজার কোটি ডলার, কিন্তু তারপরও বিশ্বের শীর্ষ ধনী তিনি। ব্লুমবার্গ মিলিয়নিয়ার ইনডেক্সে ২০১৯ সালের ৩১
সঞ্জিৎ কোন্ডার কাহিনি শোরগোল ফেলে দিয়েছে সমাজমাধ্যমে। নিজের শর্তে বাঁচার ঝুঁকি নিয়েছেন এই ২২ বছরের তরুণ।বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনা মাঝপথে ছেড়ে বিদেশের রাস্তায় চা বিক্রি করা শুরু করেন অন্ধ্রপ্রদেশের তরুণ। আজ সেই
ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করে লাখ লাখ টাকা ইনকামের কথা আজকাল সবারই জানা। কিন্তু এই সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করেই অল্প বয়সে কোটিপতি বনে চলে গেছেন ভারতের এক টিভি অভিনেত্রী। ভারতীয় টিভি
১০ বছর আগেও আমাদের পুরো প্রতিষ্ঠান একটা ঘরে এঁটে যেত। আমরা সবাই একসঙ্গে এক টেবিলে বসে দুপুরের খাবার খেতাম। আর এখন আমাদের অফিসে প্রায় ৩ হাজার ৫০০ জন কাজ করে।
আমি ইতিহাস ও সাহিত্য নিয়ে পড়েছি। কলেজে পড়ার সময় যদি আমাকে জিজ্ঞেস করা হতো, ‘তুমি কি প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করতে চাও?’ নিশ্চয়ই ‘না’ বলতাম। এমনকি কেউ যদি বলত, ভবিষ্যতে আমি
মার্ক রবারের বিখ্যাত ভিডিওটি হয়তো আপনারও চোখে পড়েছে। পার্সেল–চোরদের হাতেনাতে ধরতে ফাঁদ পেতেছিলেন তিনি। বাক্সের ভেতরে কায়দা করে বসিয়ে দিয়েছিলেন গ্লিটার বম্ব (জরি-চুমকি দিয়ে তৈরি এক ধরনের বোমা) আর দুর্গন্ধযুক্ত
আমাজনের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও জেফ বেজোস শুধু এখনকার সবচেয়ে ধনী মানুষই নন, তিনি পৃথিবীর এযাবৎকালের সবচেয়ে ধনী মানুষও বটে। তাঁর সম্পদের পরিমাণ ১১২ বিলিয়ন ডলার। এই পরিমাণ সম্পদ পৃথিবীতে কোনো
লিভারপুলের সুপারস্টার ফুটবলার ছিলেন সাদিও মানে। গত কয়েক মৌসুমে অলরেডদের যত সাফল্য, মানের নাম তার সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িয়ে আছে। বর্তমানে বায়ার্ন মিউনিখে খেলা এই সেনেগালিজ ফরোয়ার্ডের অন্য একটা দিকও আছে।
ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামে ছবি এবং ভিডিও অনেকেই পোস্ট করেন। দৈনন্দিন যাপনের ঝলক ভাগ করে নেন পরিচিতদের সঙ্গে। কিন্তু এখান থেকে থেকে আয় করেন ক’জন? ফেসবুকে পেজ খুলে নিয়মিত পোস্ট করে অনেকেরই