মাত্র ২৭ বছর বয়সেই ৯ হাজার কোটি টাকার মালিক এক বাঙ্গালী তরুণী! মাত্র সাতাশ বছর বয়সে অসম্ভবকে সম্ভব করে দেখালেন এক বঙ্গতনয়া। তাঁর নাম অঙ্কিতি বসু। ব্যবসা শুরু করেছিলেন মাত্র
বাংলাদেশি নারী নাজমুন নাহার। ভ্রমণপিপাসু নাজমুন নাহারের অদম্য ইচ্ছা ছিল তিনি দেশ ভ্রমণ করে রেকর্ড গড়বেন। আর বাংলাদেশকে নিয়ে যাবেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। সেখানে ওড়াবেন বাংলাদেশের পতাকা। বছরের পর বছর
কুমিল্লার মুরাদ নগরে সাধারণভাবে বেড়ে ওঠা এক কিশোরের নাম বিল্লাল হোসেন। যে সময়টাতে বিদেশের মাটিতে পা রাখাটা সাধারণ গ্রামীণ পরিবেশে বেড়ে ওঠা ছেলেদের জন্য খুব একটা সহজ বিষয় ছিল না,
স্কুল থেকে ফেরার পথে বাবার সঙ্গে কুলির কাজ করত ছোট্ট মুস্তাফা। স্কুলব্যাগ নামিয়ে পিঠে তুলে নিতেন ভারী কাঠের বাক্স। কিন্তু সন্ধ্যাবেলায় পড়তে বসলেই ঘুম। ক্লাস সিক্সে ফেল করেছিলেন আজকের ‘ব্রেকফাস্ট
মুম্বাইয়ের ধারাভি বস্তির বাসিন্দা ১৪ বছরের মালীশা খারওয়া। বর্তমানে বিশ্বখ্যাত বিলাসবহুল বিউটি ব্র্যান্ড ‘ফরেস্ট এসেনশিয়ালস’-এর নতুন প্রচার, ‘দ্য যুবতী কালেকশন’-এর মুখ হিসেবে পরিচিত। এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২০ সালে মুম্বাইয়ে মালীশাকে
তাঁর জন্ম একটি টেক্সটাইল কারখানা লাগোয়া বস্তিতে। স্কুলজীবনও শেষ করতে পারেননি। কিন্তু তিনিই এখন একজন কোটিপতি উদ্যোক্তা। তাঁর নাম ব্যাং জুন-হাইয়ুক। তাঁর গেম নির্মাতা প্রতিষ্ঠান নেটমার্বেল গেমস করপোরেশন গত সাত
‘চা’ বিক্রি করে এখন কোটিপতি ‘ড্রপআউট চাওয়ালা’ সানজিত কুণ্ডু। ভারতীয় বংশোদ্ভূত সানজিত পড়াশোনা শেষ না করে অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে একটি চায়ের দোকান দেন। মাত্র এক বছরের ব্যবধানে তিনি এখন কোটিপতি। ভারতীয়
১০ বছর আগেও আমাদের পুরো প্রতিষ্ঠান একটা ঘরে এঁটে যেত। আমরা সবাই একসঙ্গে এক টেবিলে বসে দুপুরের খাবার খেতাম। আর এখন আমাদের অফিসে প্রায় ৩ হাজার ৫০০ জন কাজ করে।
রোজ ৯টা থেকে ৫টার চাকরি ছিল। তবে মাইনেটা মোটেই খারাপ নয়। বরং মাইনের অঙ্ক শুনলে একটু ভিরমি খেতে হতে পারে। স্বামী-স্ত্রী দুজনেই বেশ কৃতী তাদের কর্মজীবনে। কিন্তু সেসব তো অন্যের
বিনোদন(Entertainment) জগতের এক সময়ের সুপারহিট অভিনেতা ছিলেন মিঠুন চক্রবর্তী(Mithun Chakraborty)। এত বছর হয়ে যাবার পরেও তাঁর জনপ্রিয়তায় একটুও ভাঁটা পড়েনি। এখন সিনেমাতে তাকে বেশি দেখা না গেলেও বলিউড(Bollywood) এবং টলিউডের(Tollywood)