জার্মানির মানহাইম শহরে দীর্ঘ ত্রিশ বছর ধরে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে সেবা দিয়ে আসছে সিএলএস কম্পিউটার। প্রবাসী বাংলাদেশি দেওয়ান শফিকুল ইসলাম ১৯৯৩ সালে গড়ে তুলেছেন প্রতিষ্ঠানটি। উচ্চশিক্ষা আর উন্নত জীবনের জন্য ১৯৮৬
১. বিল গেটস মাইক্রোসফট করপোরেশন এবং বিশ্বের বৃহত্তম বেসরকারি দাতব্য সংস্থা বিল ও মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনের সহপ্রতিষ্ঠাতা উইলিয়াম হেনরি গেটস তথা বিল গেটস এখন ১৪ হাজার ৯০০ কোটি মার্কিন ডলারের
করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে লকডাউনে সবাই যখন ঘরে বসে অস্থির সময় কাটাচ্ছেন, কী করবেন বুঝে উঠতে পারছেন না। শুয়ে বসে অলস সময় কাটাচ্ছেন। অস্ট্রেলিয়ান এই উদ্যোক্তা দম্পতি কভিড-১৯ এর লকডাউনের সুবিধাগুলো
রোজ ৯টা থেকে ৫টার চাকরি ছিল। তবে মাইনেটা মোটেই খারাপ নয়। বরং মাইনের অঙ্ক শুনলে একটু ভিরমি খেতে হতে পারে। স্বামী-স্ত্রী দুজনেই বেশ কৃতী তাদের কর্মজীবনে। কিন্তু সেসব তো অন্যের
ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামে ছবি এবং ভিডিও অনেকেই পোস্ট করেন। দৈনন্দিন যাপনের ঝলক ভাগ করে নেন পরিচিতদের সঙ্গে। কিন্তু এখান থেকে থেকে আয় করেন ক’জন? ফেসবুকে পেজ খুলে নিয়মিত পোস্ট করে অনেকেরই
শূন্য হাতে পূর্ণ মনোবল, একাগ্রতা, নিষ্ঠা এবং দৃঢ়প্রত্যয়কে সম্বল করে কর্মজীবনে অর্জন করেছেন অসাধারণ সাফল্য। স্ব-কর্মসংস্থানের মাধ্যমে উপনীত হয়েছেন সাফল্যের শীর্ষে। যিনি বিশ্বাস করেন ব্যর্থতায় হতাশ হতে নেই, কোনো কোনো
ইঞ্জিনিয়ার বাবার ইচ্ছা ছিল মেয়ে বড় চাকরি করবে। এজন্য মুম্বাইয়ের নামকরা এমবিএ কলেজে মেয়েকে ভর্তি করিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু মেয়ের ইচ্ছা ছিল অন্য। পরিবারের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে গিয়ে এমবিএ’র ভালো বেতনের
মাত্র ৫ বছর বয়সে তিনি বাবাকে হারান। ১৬ বছর বয়সে স্কুল থেকে ঝড়ে পড়েন। ১৭ বছরের মাথায় মোট ৪ বার চাকরী হারিয়েছিলেন। ১৮ বছর বয়সে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন। ১৯ বছর
লন্ডনের কুইন্সম্যারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সর্বোচ্চ ডিগ্রি নিয়েছেন তিনি। জীবনের প্রয়োজনে তিনি চাকরি খুঁজেননি। সুযোগ থাকলেও বড় শিল্প প্রতিষ্ঠানের হাল ধরেননি। সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নিজেই কিছু করার। হতে চেয়েছেন ব্যতিক্রমী উদাহরণ। তারুণ্যের
ভারতের উড়িষ্যা রাজ্যের রায়াগাদা শহরের ছেলে রিতেশ আগারওয়াল। দরিদ্র পরিবারে জন্ম নেয়া ২৬ বছর বয়স্ক এই যুবক কখনোই বিশ্ববিদ্যালয়ে যাননি। ১৮ বছর বয়সে যখন তাকে যখন তার অ্যাপার্টমেন্ট থেকে বের