পড়াশোনা আর চাকরির সুবাদে ২০১২ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত তাঁকে নিউজিল্যান্ডে থাকতে হয়েছে। ২০০৯ সালের মে মাসে শুরু করেছিলেন বিশ্বভ্রমণ, হিমালয়ের দেশ নেপাল থেকে। সম্প্রতি ১৪২তম দেশ হিসেবে ওমান ঘুরে
ভারতের সবচেয়ে বড় হোটেল চেইন ওয়ো রুমসের (ওওয়াইও) প্রতিষ্ঠাতা রিতেশ আগারওয়ালের উদ্যোক্তা হওয়ার শুরুটা যেন একেবারেই গল্পের মতো। পুরোপুরি নিজের চেষ্টায় ২৮ বছর বয়সী রিতেশ এখন ভারতের দ্বিতীয় সর্বকনিষ্ঠ বিলিয়নিয়ার
লন্ডনের কুইন্সম্যারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সর্বোচ্চ ডিগ্রি নিয়েছেন তিনি। জীবনের প্রয়োজনে তিনি চাকরি খুঁজেননি। সুযোগ থাকলেও বড় শিল্প প্রতিষ্ঠানের হাল ধরেননি। সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নিজেই কিছু করার। হতে চেয়েছেন ব্যতিক্রমী উদাহরণ। তারুণ্যের
মুকিম আহমেদ একজন ব্রিটিশ-বাংলাদেশি উদ্যোক্তা ও সমাজসেবক। ৪০ বছর ধরে বাস করছেন টাওয়ার হ্যামলেট এ। তিনি একজন সফল ব্যবসায়ী। ১৯৭০সালে লন্ডনের ব্রিক লেনে নিজ মালিকানায় প্রতিষ্ঠা করেন ‘নাজ সিনেমা হল’।
জ্যাক মা অনলাইনভিত্তিক পৃথিবীর অন্যতম বড় কোম্পানি আলিবাবা ডটকমের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান। তাঁর আসল নাম মা ইয়ুন, জন্ম চীনের জিজিয়াং প্রদেশে ১৯৬৪ সালের ১০ সেপ্টেম্বর। ফোর্বস ম্যাগাজিনের হিসেবে জ্যাক মা
মাত্র ১১ বছর বয়সেই নিজের চেষ্টায় কোটিপতি অস্ট্রেলিয়ার বাসিন্দা পিক্সি কার্টিস। অল্প সময়ে সে এতটাই রোজগার করেছে যে, ১৫ বছর বয়সেই নিতে পারে অবসর। এরপর ফের মন দিতে চায় পড়াশোনায়।
মাত্র ৩৩ বছর বয়সেই ভিডিও হোস্টিং প্ল্যাটফর্ম ‘ভিমিও’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক অঞ্জলি সুদ। ২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ফরচুন সাময়িকীর ‘ফোরটি আন্ডার ফোরটি তালিকায় নাম রয়েছে। ২০১৯
ব্যবসায় (Business) সফলতা নিজে থেকে আসে না। এর জন্য কঠোর পরিশ্রম লাগে। এর একটি উদাহরণ পানসারি গ্রুপ (Pansari Group)। পানসারি গ্রুপ (Pansari Group) রাজস্থানের একটি ছোট মুদির দোকান থেকে শুরু
ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করে লাখ লাখ টাকা ইনকামের কথা আজকাল সবারই জানা। কিন্তু এই সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করেই অল্প বয়সে কোটিপতি বনে চলে গেছেন ভারতের এক টিভি অভিনেত্রী। ভারতীয় টিভি
কলেজে পড়তে পড়তেই ইউটিউবে আগ্রহ জাগে। ২০১২ সালের মার্চ মাসে প্রথম ইউটিউব ভিডিও বানিয়েছিলেন ২৩ বছরের যুবক মার্ক। তারপর ইউটিউবের নেশায় পড়াশোনা অসম্পূর্ণ রেখেই কলেজ ছেড়ে দেন। ১০ বছর কেটে