ভারতীয় ধনকুবের গৌতম আদানির সাফল্যের পেছনে এক নারীর ভূমিকা রয়েছে। তিনি আর কেউ নন, প্রীতি আদানি। নিজের ক্যারিয়ার বিসর্জন দিয়ে যেমন স্বামীর সংসার সামলেছেন, আবার স্বামীর ব্যবসায়ও হাল ধরেছেন। ভারতীয়
২০১৭ সালে মায়ের মৃত্যুর পর ফ্রাঁসোয়াস বেতনক্যুঁ মেয়ার ল’রিয়াল ব্র্যান্ডে তার মায়ের ৩৩ শতাংশ শেয়ারের মালিক হন, যার মূল্য প্রায় ৭০ বিলিয়ন ডলার! বিশ্বের শীর্ষ ধনীদের তালিকায়ও ১০ নম্বরে রয়েছেন এই
যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসের বাসিন্দা লেক্সি অ্যালফোর্ডের বয়স মাত্র তেইশ। তবে এই কাঁচা বয়সেই অসাধ্যকে সাধন করেছেন তিনি। আরও দুই বছর আগেই পৃথিবীর সবকয়টি দেশ ঘুরে এই দুরূহ কাজ করা কনিষ্ঠতম
ভ্রমণ সবার জন্য আনন্দদায়ক। সবাই চায় বিশ্বভ্রমণ করতে। তবে সময় ও সাধ্যে হাতের নাগালে না থাকায় অনেকেই বিশ্বভ্রমণের ইচ্ছা মনেই যত্ন করে রাখেন। কেউ আবার অতিরিক্ত পরিশ্রম করে অর্থ জমান
ভারতের সবচেয়ে বড় হোটেল চেইন ওয়ো রুমসের (ওওয়াইও) প্রতিষ্ঠাতা রিতেশ আগারওয়ালের উদ্যোক্তা হওয়ার শুরুটা যেন একেবারেই গল্পের মতো। পুরোপুরি নিজের চেষ্টায় ২৮ বছর বয়সী রিতেশ এখন ভারতের দ্বিতীয় সর্বকনিষ্ঠ বিলিয়নিয়ার
যে বয়সে বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি পেরিয়ে সবাই কর্মক্ষেত্রে বিচরণের স্বপ্ন দেখেন, সেই বয়সেই কি না ১০০০ কোটি টাকার মালিক। তাও আবার নিজের চেষ্টায় ধনকুবের বনে গেছেন এই তরুণ। মাত্র ২৩ বছর
বিশ্বের নানা দেশের তরুণদের ওপর বিটিএসের বেশ প্রভাব রয়েছে। ৭ সদস্যের দক্ষিণ কোরিয়ার এই ব্যান্ড এরইমধ্যে কিছু বিগ হিট অ্যালবাম ও গান দিয়ে বিশ্ব মাতিয়েছে। গানের বাইরেও বিভিন্ন সামাজিক কাজ
মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটসকে ছাপিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিতে পরিণত হলেন এক বই বিক্রেতা! তিনি হলেন- অনলাইনে কেনাবেচার প্রতিষ্ঠান অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান নির্বাহী জেফ বেজোস। তার সম্পদের পরিমাণ এখন
ভ্রমণপিপাসু মানুষ ঘুরে বেড়াতে কত কিছুই না করেন! তবে মার্কিন এক দম্পতি এ ক্ষেত্রে যা করেছেন, তাকে বিচিত্রই বলতে হবে। নিজেদের যত সম্পদ ছিল, তার প্রায় সব বিক্রি করে বিশ্বভ্রমণে
বিশ্বের অন্যতম বড় প্রযুক্তি সংস্থার কর্তা। তার বেতনও যে অকল্পনীয় হবে, তা বলাই বাহুল্য। ২০২২ সালে প্রায় ২২৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের প্যাকেজ পেয়েছেন গুগল ও এর মাতৃপ্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেট-এর সিইও সুন্দর