বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৩০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
দুবাইতে প্রথম আকাশযান ভের্টিপোর্ট শাহজালাল বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনাল ১৫ বছর পরিচালনার দায়িত্ব পাচ্ছে জাপানের ৬ প্রতিষ্ঠান দক্ষিণ কোরিয়ায় ১০ লাখ শ্রমিক প্রয়োজন লিথুয়ানিয়ায় উচ্চশিক্ষা: ৩৫০টির বেশি প্রোগ্রামে পড়াশোনা, স্কলারশিপের সুবিধা ফিটস এয়ারে বড় ছাড়, ২৮ হাজারে শ্রীলঙ্কার রিটার্ন ফ্লাইট সাধ্যের মধ্যে আন্দামান : যে কথা বলে না কেউ ক্রোয়েশিয়ায় কাজ করার জন্য ভ্রমণ বা স্থায়ী বসবাসের সুযোগ অনেকের কাছে আকর্ষণীয় আইইএলটিএস ছাড়াই স্কলারশিপে মাস্টার্স-পিএইচডি চীনের বিশ্ববিদ্যালয়ে শাওনকে কিভাবে প্রেম নিবেদন করেছিলেন হুমায়ূন বিশ্বের ’সবচেয়ে দূর্বল পাসপোর্ট পেয়েও ১০০ টিরও বেশি দেশে ভ্রমণ

লাখ টাকার চাকরি ছেড়ে সিঙাড়ার ব্যবসায় দম্পতি

  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ২৭ জুন, ২০২৩

রোজ ৯টা থেকে ৫টার চাকরি ছিল‌। তবে মাইনেটা মোটেই খারাপ নয়। বরং মাইনের অঙ্ক শুনলে একটু ভিরমি খেতে হতে পারে।

স্বামী-স্ত্রী দুজনেই বেশ কৃতী তাদের কর্মজীবনে। কিন্তু সেসব তো অন্যের অধীনে দাসত্ব করা! তাতে কী আর সুখ আছে?

তাই দুজনে মিলে সিঙাড়ার ব্যবসা শুরু করলেন, আর তাতে আয়ের অঙ্ক? সেটা শুনলেই চোখ কপালে ওঠার জোগাড়! সম্প্রতি এক দম্পতির এই উদ্যোগই ভাইরাল হল নেটদুনিয়ায়।

শিখর বীর সিং ও নিধি সিংয়ের পাঁচ বছরের বিবাহিত জীবন। কর্মজীবনেও তারা বেশ প্রতিষ্ঠিত ছিলেন। শিখর বীর সিং প্রথমে বায়োটেকনোলজি নিয়ে পড়াশোনা করেছেন। পরে হায়দ্রাবাদের ইনস্টিটিউট অফ লাইফ সায়েন্স থেকে এম টেক করেন।‌

পড়াশোনা শেষে বায়োটেকনোলজি সংস্থা বায়োকনের প্রিন্সিপাল সায়েন্টিস্ট পদে যোগ দেন শিখর। অন্যদিকে নিধি কর্মজীবনের শুরুতে ছিলেন বিজনেস ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েট। সেখান থেকে পরে গুরগাঁওয়ের একটি ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থায় যোগ দেন তিনি। সেখানে বছরে ৩০ লাখ ছিল বেতন।

তবে সেই সব ছেড়ে দুজনেই চলে আসেন সিঙাড়ার ব্যবসায়‌! কত আয় সেখান থেকে তাদের? শুনলে সত্যি ভিরমি খেতে হবে। রোজ ১২ লাখ টাকার সিঙাড়া বিক্রি হয় তাদের। প্রতিদিন ৩০ হাজার সিঙাড়া বানানো হয় তাদের হেঁসেলে।

তবে এর জন্য শুধু চাকরি নয়। ছাড়তে হয়েছিল তাদের স্বপ্নের ফ্ল্যাটটিও। ৮০ লাখ টাকার ফ্ল্যাট একরাত থাকার পরেই ছেড়ে দেন দারা। সেই টাকায় বেঙ্গালুরুতে একটি ফ্যাক্টরি খোলেন।

২০১৬ সাল থেকে এভাবেই চলছে তাদের ‘সমোসা সিং’এর বিশাল ব্যবসা। সিং দম্পতির নাম অনুসারেই সমোসা সিং নাম দেওয়া হয় দোকানের। ভারতের অন্যতম প্রিয় খাবারকে বেছে নেওয়া হয় ব্যবসার জোর হিসেবে।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

ভ্রমন সম্পর্কিত সকল নিউজ এবং সব ধরনের তথ্য সবার আগে পেতে, আমাদের সাথে থাকুন এবং আমাদেরকে ফলো করে রাখুন।

© All rights reserved © 2020 cholojaai.net
Theme Customized By ThemesBazar.Com