কাশ্মির বললেই চোখের সামনে ভেসে উঠে উঁচু নিচু পাহাড়, ছুটে চলা স্রোতস্বিনী ঝিলাম আর লিডারের কলকল আওয়াজ। সবুজে ঘিরে থাকা চিনার, পাইনসহ অসংখ্য নাম না জানা গাছপালা। হঠাৎ রাস্তায় ছুটে  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       সময়টা এপ্রিল মাসের প্রথমের দিকে, আমি একদল পড়ুয়ার সাহচর্যে ব্যান্ডেল স্টেশন থেকে মধ্যরাত্রিতে কলকাতা নিউ জলপাইগুড়ি এক্সপ্রেস ট্রেনে চেপে নিউ জলপাইগুড়ির উদ্দেশে রওনা দিলাম। ট্রেন ছাড়ল এবং এক অপূর্ব তালে  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       গতকাল খুব ধকল গেছে শরীরে। ভোর সকালে হোটেল থেকে বেরিয়ে ব্লু মাউন্টেইন দেখে আবার হোটেলে ফিরে আসতে গভীর রাত হয়ে যায়। তাই আজ দূরের কোন প্রোগ্রাম রাখিনি। গাইডকে আগেই বলে  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       সুইডেন-এর মাটিতে পা দিয়ে মনে হ’ল এই দু’দিন গরম জামাকাপড়ের বুঝি বা আর প্রয়োজন পড়বে না। কলকাতার তীব্র দাবদাহ থেকে এসে কনকনে ঠান্ডায় বেশ মজা পেয়ে গেছি, অভ্যস্ত হ’য়ে পড়েছি। স্টকহোমে  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       তার এক ছাত্র সোসিওলজির উপর অনলাইন কোর্স করার সময় ‘অস্ট্রেলিয়াতে সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যবহার’ এর উপর এক অ্যাসাইনমেন্ট করতে গিয়ে অস্ট্রেলিয়া কে দেশ হিসেবে উল্লেখের কারণে অ্যাসাইনমেন্টের ওই অংশে প্রফেসর তাকে  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       কুয়ালালামপুর থেকে পেনাং হয়ে লাংকাবি। জর্জটাউনের বোর্ডিং পাস পার হয়ে সুপার ফার্স্ট ফেরি যখন সমুদ্রের বুক চিরে এগিয়ে চলেছে, একপাশে শহর আর অন্য পাশে সবুজ পাহাড়। এরই মাঝ দিয়ে আমাদের  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       প্যারিস এক স্বপ্নের শহর। বিশ্বের সবচেয়ে বেশীসংখ্যক পর্যটকের গন্তব্যস্থল এই আলোকিত প্যারিস শহরে, প্রতিবছর প্রায় ৩ কোটি ট্যুরিস্ট আসে এই শহর ভ্রমণ করতে। দুই হাজার বছরেরও বেশি ঐতিহ্যের অধিকারী এই  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       ইতিহাসের পাতা ওলটপালট করলে যে শহরটি নাম সবচেয়ে মনে দাগ কাটে আমার, সেটাঅবশ্যই বার্লিন। সেই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বীজ এই শহরেই রোপণ করা হয়েছিল ১৯৪২-এ এবং এই শহরকে দু’ভাগে দ্বিখন্ডিত হতে  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       দ্বীপটির মূল আকর্ষণ এর অনন্য ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্যশৈলীর বাড়িঘর আর ব্রেথটেকিং ক্যালডেরা। এখানকার বাড়িঘরগুলো প্রকৃতপক্ষে পোসকাফো (গুহাঘর) ধরণের, বিভিন্ন প্রাকৃতিক দূর্যোগ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্যই এই ধরণের গুহাঘর নির্মাণ করে এখানকার  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       একদিকে প্রাচ্যের ভেনিস, অন্যদিকে হিপ্পিদের পীঠস্থান। একদিকে সোনালি সমুদ্রসৈকত আর অন্য দিকে মাইলের পর মাইল চলতে থাকা ব্যাকওয়াটার। আর চারদিকে শুধুই সবুজ আর সবুজ। কেরল ভ্রমণের পরিকল্পনা আমাদের দীর্ঘদিনের। অবশেষ