রডোডেনড্রন, টিউলিপ, জিনিয়া হাতড়ে হলুদ প্লাস্টার করা বাড়ির থাম বসানো প্রশস্ত বারান্দাটিতে এসে দাঁড়াতেই পদশব্দে সচকিত হয়ে গৃহকর্তা মানুয়াল মাথেউস সদর দরজার কপাট খুলে দিয়েছেন। প্রাতরাশ পর্ব অধিকাংশ জার্মান চা
সিউল!এই নামটা শুনলে এখনো অনেকটা স্বপ্নের মাঝে হারিয়ে যাই!এখানে আসার আগ মুহূর্ত পর্যন্ত এই শহর নিয়ে ছিল হাজারো কৌতুহল!বিশ্বের ব্যস্ততম শহরের মাঝে সিউল শহর যে অন্যতম তা বলার অপেক্ষা রাখে
জম্মু ও কাশ্মীরের গ্রীষ্মকালীন রাজধানী শ্রীনগর কাশ্মীরের মূল পর্যটনকেন্দ্র। শ্রীনগরের প্রধান আকর্ষণ ডাল লেক। বিশাল ডাল লেকের দিকে তাকালে দেখতে পাবেন জলে ভেসে রয়েছে সারি সারি শিকারা আর ঝাঁ চকচকে হাউসবোট। এই
সুইজারল্যান্ড অনেকের মতো আমারও স্বপ্নের দেশ। ছোটবেলায় প্রথম যখন বিভিন্ন দেশের নাম পড়তে শিখি, তখন কেন যেন নিজের দেশের নামের পর সুইজারল্যান্ড নামটাই আমাকে বেশি আকৃষ্ট করতো। দেশটি নিয়ে মনে
তৃতীয় বিশ্বের ছোট্ট একটি দেশে আমার জন্ম। নিজের দেশটি ছাড়া চোখ মেলে এই দুনিয়াটা যদি না দেখি তাহলে কিছুই হয়ত জানা হবে না, অনেক কিছুই শেখা হবে না। যতদিন বেঁচে
দীর্ঘ সফরে ক্লান্তি থাকে, আবার কখনো থাকে তীব্র আকাঙ্খা। ক্লান্তিকে ভুলিয়ে দেয় তা। বার্লিন বোধহয় এগুলোকে ছাপিয়ে উঠে অন্য কোন কিছু। এ এক পুরোপুরি রোমাঞ্চের সফর। প্রায় বছরখানেক ধরে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করেছি এই সফরটার
আঁকাবাঁকা পাহাড়ি রাস্তা, চতুর্দিকে সবুজ আর রঙবেরঙের ফুলের সমারোহ, পাহাড় থেকে কলকল শব্দ তুলে নেমে আসা উচ্ছল জলপ্রপাত, টলটলে জলের লেক – এসব নিয়েই শিলং, মেঘালয়ের রাজধানী ছোট্ট পাহাড়ি শহর।
ব্লু নীল, হোয়াইট নীল ও আতবারা— এই তিন নদীর মিলিত জলধারায় পুষ্ট বিশ্বের বৃহত্তম নীলনদ ও তার তীরবর্তী অঞ্চলগুলো দেখব বলে শরতের এক স্নিগ্ধ সকালে দমদম বিমানবন্দর থেকে রওনা দিলাম
‘বেলুন চড়ে চল চলে যাই রূপকথারই রাজ্যে’— গৌরীপ্রসন্ন মজুমদারের লেখা মান্না দে-র গানের এই লাইন ছোটবেলা থেকেই মনকে বেশ নাড়া দিতো। তাই এবার তুরস্কে যাওয়ার আগে ঠিক করলাম, কাপাডোসিয়ায় বেলুন
কুয়ালালামপুর থেকে পেনাং হয়ে লাংকাবি। জর্জটাউনের বোর্ডিং পাস পার হয়ে সুপার ফার্স্ট ফেরি যখন সমুদ্রের বুক চিরে এগিয়ে চলেছে, একপাশে শহর আর অন্য পাশে সবুজ পাহাড়। এরই মাঝ দিয়ে আমাদের