অস্ট্রেলিয়া দূতাবাসে ভিসা প্রসেসিংয়ে পনের হাজারটা টাকা স্রেফ গচ্ছা। আমরা ছয় বন্ধুর কাউকেই ভিসা দেয়নি। মনটা ভীষণ খারাপ। বন্ধু রাসেল সবুরের মাথায় এলো নতুন বুদ্ধি, ধুত্তুরি অস্ট্রেলিয়া! যামুই না! বেড়ানোর
পুলক জাগে বৈকি। শ্যামদেশের সৌন্দর্য, রসনা আর নারী উদ্বেল করে। রাজধানী ব্যাংককও মোহাবিষ্ট করে পর্যটকদের। এই জাদুর শহরে আছে মৌতাত বোনা নানা আয়োজন। শহর থেকে সওদা কিনে বেশ কয়েকজন প্রবীণ
বিকেল হলেই এক মায়াবী আলো ছড়িয়ে পড়ে সোনালি বালুর সৈকতে। সামনে নীল ভারত মহাসাগর। দূরে দূরে কালো পাহাড়। সূর্য অস্ত যাওয়ার পরও বেশ কিছুক্ষণ আকাশ জুড়ে ছড়িয়ে থাকে রঙের আঁচড়।
আঁকাবাঁকা পাহাড়ি রাস্তা, চতুর্দিকে সবুজ আর রঙবেরঙের ফুলের সমারোহ, পাহাড় থেকে কলকল শব্দ তুলে নেমে আসা উচ্ছল জলপ্রপাত, টলটলে জলের লেক – এসব নিয়েই শিলং, মেঘালয়ের রাজধানী ছোট্ট পাহাড়ি শহর।
আমরা ‘লুভ্যর’ মিউজিয়াম দেখে গাড়িতে উঠলাম। আমার ‘লুভ্যর’ এর ঘোর কাটছিলো না। ওখান থেকে বের হতে হতে ভাবছিলাম আবার বেঁচে থাকলে প্যারিস আসবো, শুধুমাত্র এই আর্ট মিউজিয়ামের জন্য। প্যারিসে আরো
বিকেল হলেই এক মায়াবী আলো ছড়িয়ে পড়ে সোনালি বালুর সৈকতে। সামনে নীল ভারত মহাসাগর। দূরে দূরে কালো পাহাড়। সূর্য অস্ত যাওয়ার পরও বেশ কিছুক্ষণ আকাশ জুড়ে ছড়িয়ে থাকে রঙের আঁচড়।
সুইডেন-এর মাটিতে পা দিয়ে মনে হ’ল এই দু’দিন গরম জামাকাপড়ের বুঝি বা আর প্রয়োজন পড়বে না। কলকাতার তীব্র দাবদাহ থেকে এসে কনকনে ঠান্ডায় বেশ মজা পেয়ে গেছি, অভ্যস্ত হ’য়ে পড়েছি। স্টকহোমে
‘ভুটান যাবা? খালি বলে দেখ এবার, জ্যান্ত পুঁতে ফেলব’, ফোনে ফাহমিদার হুঙ্কার। জ্যান্ত মরার ভয়ে, নাকি খুব দূরে কোথাও ঘুরতে যেতে ইচ্ছা করছিল ঠাহর করে বলতে পারছি না শুধু ঈদের
১৯৪৫ সাল! ‘অলডার্নি’ ইংলিশ চ্যানেলের একটি শান্ত ব্রিটিশ দ্বীপ যা অসামান্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য পরিচিত। তবে একসময় ব্রিটিশ মাটিতে এটি একমাত্র নাৎসি কনসেনট্রেশন ক্যাম্প হিসেবে পরিচিত ছিল। অনেকের মতে এই
দেখতে দেখতে কর্মসূত্রে এক বছর কাটিয়ে ফেললাম জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্ট শহরে। মাইন নদীর ধারে সবুজে ভরা সুন্দর শহর ফ্রাঙ্কফুর্ট। পুরনো ইউরোপীয় ধাঁচের বাড়ি আর নতুন আকাশচুম্বী বহুতলের সহাবস্থান এখানে। মাইন নদীতট,