শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০২:৫৬ অপরাহ্ন

ভ্রমণের জন্য নিরাপদ ১৫ দেশ

  • আপডেট সময় শনিবার, ১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ভ্রমণের জন্য নিরাপদ ১৫টি দেশের তালিকা প্রকাশ করেছে ‘বার্কশায়ার হ্যাথওয়ে ট্রাভেল প্রোটেকশন’। এতে এশিয়ার একমাত্র দেশ হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে জাপান। তবে যুক্তরাষ্ট্র কিংবা ইতালির মতো ভ্রমণবান্ধব দেশগুলোর নাম নেই তালিকায়।

আইসল্যান্ড

এ বছর ভ্রমণের ক্ষেত্রে নিরাপদ দেশ হিসেবে শীর্ষে রয়েছে আইসল্যান্ড। কম অপরাধের হার, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও নির্ভরযোগ্য স্বাস্থ্যসেবার জন্য দেশটি সব সময় প্রশংসিত।

ছবি: সংগৃহীতছবি: সংগৃহীত

অস্ট্রেলিয়া

উন্নত স্বাস্থ্যসেবা ও জনপ্রিয় পর্যটন এলাকার জন্য নেওয়া ব্যাপক নিরাপত্তাব্যবস্থা রয়েছে অস্ট্রেলিয়ায়। দেশটিতে অপরাধের হার কম। তবে বক্স জেলিফিশ, কুমির, বিষধর সাপ ও মাকড়সা থেকে পর্যটকদের সতর্ক থাকতে বলা হয়।

ছবি: সংগৃহীতছবি: সংগৃহীত

কানাডা

নিরাপত্তা, মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক দৃশ্য ও সুসংগঠিত স্বাস্থ্যসেবার জন্য জনপ্রিয় কানাডা। পৃথিবীর অন্যতম কম জনঘনত্বের দেশ হওয়ায় এখানে অপরাধের হার স্বাভাবিকভাবেই কম।

ছবি: সংগৃহীতছবি: সংগৃহীত

আয়ারল্যান্ড

চমৎকার স্বাস্থ্যসেবা ও পর্যটকদের নিরাপত্তায় গুরুত্ব দেওয়ার জন্য এই তালিকায় আয়ারল্যান্ড রয়েছে চতুর্থ অবস্থানে। তবে এ দেশে দর্শনার্থীদের গ্রামীণ এলাকায় গাড়ি চালানোর বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে।

ছবি: সংগৃহীতছবি: সংগৃহীত

সুইজারল্যান্ড

দেশটি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, দক্ষ পাবলিক সার্ভিস ও উচ্চমানের স্বাস্থ্যসেবার জন্য বিখ্যাত। প্রধান শহরগুলো বৈশ্বিক নিরাপত্তা সূচকে ৮৫ থেকে ৯০ শতাংশ স্কোর করেছে। বিশেষভাবে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা বিভাগে দেশটি এগিয়ে রয়েছে।

ছবি: সংগৃহীতছবি: সংগৃহীত

নিউজিল্যান্ড

নিউজিল্যান্ড ভ্রমণের জন্য ‘গুড রেপুটেশন’ থাকতে হয়। এ কারণে দেশটিতে পর্যটকের সংখ্যা কম। ফলে অপরাধের হারও কম। এ দেশে ভ্রমণে গেলে মধু, তাজা ফল বা গাছপালা সঙ্গে নেওয়া যাবে না।

ছবি: সংগৃহীতছবি: সংগৃহীত

জার্মানি

সুশৃঙ্খল ও সুপ্রশাসনের জন্য খ্যাতি রয়েছে জার্মানির। দেশটির শহরগুলো পর্যটকদের জন্য বেশ নিরাপদ। তবে গ্রামীণ অঞ্চল শহরের চেয়ে বেশি নিরাপদ। সে কারণে জার্মানির শহর এবং গ্রাম—উভয়ই আদর্শ ভ্রমণ গন্তব্য।

ছবি: সংগৃহীতছবি: সংগৃহীত

নরওয়ে

নরওয়ের রাজধানী অসলো ইউরোপের সবচেয়ে নিরাপদ স্থান হিসেবে বিবেচিত। এ ছাড়া পুরো দেশটি পর্যটকদের জন্য নিরাপদ ও পরিকল্পিত।

ছবি: সংগৃহীতছবি: সংগৃহীত

জাপান

কম জনসংখ্যার দেশ জাপান বিশ্বের নবম ও এশিয়ার সবচেয়ে নিরাপদ ভ্রমণ গন্তব্য। ইংরেজিভাষীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় পর্যটকেরা বাড়তি সুবিধা পান দেশটিতে।

ছবি: সংগৃহীতছবি: সংগৃহীত

ডেনমার্ক

শক্তিশালী সামাজিক নিরাপত্তাব্যবস্থা এবং চমৎকার স্বাস্থ্যসেবা রয়েছে দেশটিতে। ডেনমার্কের ‘হুগে’ সংস্কৃতি সব সময় পর্যটকদের আকর্ষণ করে। হুগে হলো বিভিন্ন বিনোদন অনুষঙ্গসহ সমাজের অনেকের একসঙ্গে সময় কাটানো।

ছবি: সংগৃহীতছবি: সংগৃহীত

পর্তুগাল

দেশটির প্রধান অর্থনৈতিক খাত পর্যটনশিল্প। তাই এদিকে সরকারের নজর সব সময় তীক্ষ্ণ। অপরাধের হার কম থাকায় পর্যটকদের পছন্দের তালিকার শীর্ষে থাকে দেশটি।

ছবি: সংগৃহীতছবি: সংগৃহীত

স্পেন

পর্যটকদের চাপ ভালোভাবে মোকাবিলা করতে সক্ষম স্পেন। দেশটি সবার জন্য নিরাপদ ও সুশৃঙ্খল।

ছবি: সংগৃহীতছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাজ্য

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও উন্নত জীবনযাপনের জন্য যুক্তরাজ্য সব সময় জনপ্রিয়। ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিউ অনুযায়ী, বিশ্বের অন্যান্য দেশের চেয়ে কম অপরাধ হয় যুক্তরাজ্যে।

ছবি: সংগৃহীতছবি: সংগৃহীত

নেদারল্যান্ডস

অপরাধের হার অত্যন্ত কম নেদারল্যান্ডসে। গ্লোবাল পিস ইনডেক্সে ১৮তম স্থানে রয়েছে দেশটি। এ দেশের প্রায় সবাই ইংরেজিতে কথা বলতে পারে। এই বৈশিষ্ট্য ভ্রমণকারীদের জন্য স্থানীয় পরিবেশে ভ্রমণ সহজ করে।

ছবি: সংগৃহীতছবি: সংগৃহীত

সুইডেন

নিরাপত্তা ও জীবনযাত্রার মানের উন্নতির জন্য তালিকার ১৫তম স্থানে রয়েছে সুইডেন। বার্কশায়ার হ্যাথওয়ে ট্রাভেল প্রোটেকশন জরিপে নারীদের মতে, সুইডেনকে বিশ্বের অন্যতম নিরাপদ দেশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

সূত্র: ফোর্বস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

ভ্রমন সম্পর্কিত সকল নিউজ এবং সব ধরনের তথ্য সবার আগে পেতে, আমাদের সাথে থাকুন এবং আমাদেরকে ফলো করে রাখুন।

© All rights reserved © 2020 cholojaai.net
Theme Customized By ThemesBazar.Com