অস্ট্রেলিয়ায় বর্তমানে স্টুডেন্ট ভিসার সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে এসবিএস বাংলার সঙ্গে কথা বলেছেন রেজিস্টার্ড মাইগ্রেশন এজেন্ট কাউসার খান। সিডনি-ভিত্তিক রেজিস্টার্ড মাইগ্রেশন এজেন্ট কাউসার খান বলেন, অস্ট্রেলিয়ার স্টুডেন্ট ভিসা পরিস্থিতি “ শিক্ষার্থীদের
উচ্চ শিক্ষায় ইতালি বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় স্থানগুলোর মধ্যে একটি।ইতালির উচ্চ শিক্ষা ব্যবস্থা, বিভিন্ন খাতে শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বাড়ানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ইতালিতে ৯০টি নিবন্ধিত উচ্চ শিক্ষা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান
আর্ন্তজাতিক মানসম্পন্ন শিক্ষা ব্যবস্থা, শিক্ষাজীবন শেষে সহজেই পছন্দনীয় পেশায় যোগদান ও নাগরিক সুবিধার কারণে পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি দেশের শিক্ষার্থীদের পড়ার জন্য প্রথম পছন্দ কানাডা। আপনিও যদি তাদের মতো পড়ার জন্য
নরওয়ের শিক্ষার মান আন্তর্জাতিক মান সম্পন্ন। এখানকার বিশ^বিদ্যালয়গুলো থেকে ব্যাচেলর, মাষ্টারস, ডক্টরাল বা পি.এইচ ডি ডিগ্রি অর্জন করতে পারেন। আগষ্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ফল সেমিষ্টার এবং জানুয়ারী থেকে জুন পর্যন্ত
অস্ট্রেলিয়ার আঞ্চলিক ছোট ছোট শহরে লোকসংখ্যা কম, তবে অনেক শহরে রয়েছে বিভিন্ন বিশ্ববিদালয়ের ক্যাম্পাস। এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়াশোনা এবং থাকার জন্য উৎসাহিত করতে অস্ট্রেলিয়া সরকার একটি স্কলারশিপ প্রোগ্রাম চালু করেছে। এজন্য
যুক্তরাষ্ট্রে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন আশার আলো নিয়ে আসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের সুবিধার জন্য বাইডেন প্রশাসনের কাছে বিশেষজ্ঞ পর্যায়ে বেশ কিছু সুপারিশ প্রণয়ন করা হয়েছে। দ্রুতই এ
উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশের কোন বিশ্ববিদ্যালয় এ পড়তে চাইলে স্টুডেন্ট ভিসার ক্ষেত্রে বিবেচিত বিষয় গুলোর মাঝে অন্যতম হল স্পন্সরশীপ । কোন একটি নির্দিষ্ট দেশে পড়াশোনা, থাকা – খাওয়া অর্থাৎ সেখানে জীবন
ক্তরাষ্ট্র আজও সারা পৃথিবীর সুযোগ সন্ধানী, ভ্রমণ-বিলাসী, শিক্ষানুরাগী শিক্ষার্থী তথা সর্বস্তরের মানুষের জন্য একটি লোভনীয় স্থান। সবাই চায় স্বদেশে সকল সম্ভাবনা ও আত্ম-তৃপ্তির পর যুক্তরাষ্ট্রে এসে সম্ভাবনা খুঁজতে। এরই ধারাবাহিকতায়
ব্রিটেনের স্টুডেন্ট ভিসা দুই ধরণের। ৬ মাসের কম এবং ৬ মাসের বেশি অর্থাৎ প্রার্থী যদি কোন ডিগ্রী বা কলেজ কোর্স করতে যায় । যার জন্য ৬ মাসের বেশি সময় লাগবে। তবে
উচ্চশিক্ষার জন্য অন্যতম জনপ্রিয় দেশ অস্ট্রেলিয়া। গত ডিসেম্বরের সরকারি রেকর্ডে দেশটিতে চার লক্ষাধিক ভিসাধারী শিক্ষার্থী বিভিন্ন বিষয়ে অধ্যয়ন করছেন। ২০২২-২৩ অর্থবছরে নতুন করে মোট ১ লাখ ৭৯ হাজার আবেদনপত্রের মধ্যে