বাংলাদেশ থেক বিদেশে যেতে পাসপোর্ট ও ভিসা লাগে। আপনি যে দেশে যেতে চান ওই দেশের ভিসা সেন্টার বা দূতাবাসে পাসপোর্ট জমা দিয়ে ভিসার জন্য আবেদন করতে হয়। এজন্য দিতে হয়
বর্তমান বিশ্বে যে কয়টি দেশ উন্নতির শিখরে অবস্থান করছে তার মধ্যে জার্মানী অন্যতম। জ্ঞান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে জার্মান জাতি বিশ্বে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। আর এ কারনে সারা বিশ্বের
ভ্রমণ পিপাসুরা দেশ বিদেশ ঘুরতে চাইবেন এটাই স্বাভাবিক। দেশের মধ্যে ঘুরতে ভিসা না লাগলেও দেশের বাইরে যেতে হলে ভিসা একটা অন্যতম চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। ভিসা জটিলতার কারণে ইচ্ছা থাকা
আপনি কি আমেরিকা যেতে ইচ্ছুক? অনেকের কাছেই স্বপ্নের শহর আমেরিকা। তবে আমেরিকা যাওয়া এখন ভীষণ কঠিন। বর্তমান যুগে বিভিন্ন ধাপ অতিক্রম করে তবেই আমেরিকার ভিসা আবেদন করতে হয়। অন্য যেকোন
বিদেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে ইউরোপের দেশগুলোকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে অধিকাংশ মানুষ। ইউরোপের শেনজেনভুক্ত একটি দেশের ভিসা পেলে ২৭টি দেশে বিনা ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে। এছাড়া ইউরোপের প্রায় সব দেশেই জীবনযাত্রার মান
বাংলাদেশ থেকে প্রচুর মানুষ চায়না যাচ্ছেন টুরিস্ট অথবা বিজনেস ভিসা নিয়ে। বাংলাদেশ থেকে চায়না টুরিস্ট ভিসা করতে হলে আপনি যদি কোন ট্রাভেল এজেন্টের সাহায্য নিয়ে করেন তাহলে খুব সহজেই আপনি
নাগরিক জীবন থেকে একটুখানি ছুটি দরকার। নিজেকে আলাদা করে সময় দেয়ার সময় বের করতে হয়। দৈনন্দিন কাজের চাপে নাস্তানাবুদ হওয়া মাথাটাকে স্বস্তি দিতেই প্রয়োজন নিরিবিল একটি ভ্রমণ। আপনি হয়তো অনেক
আত্নীয়, বন্ধু-বান্ধব বা পরিবারের সদস্যদের সাথে দেখা করা কিংবা ইতালি ঘুরে দেখতে যেকোন পাসপোর্টধারী ভ্রমণ ভিসার আবেদন করতে পারেন। এক্ষেত্রে সেনজেন ভিসার আবেদন করতে হবে। এধরনের ভিসা আবেদন নিষ্পত্তিতে অন্তত
জাপানের ভিসা পাওয়ার জন্য সময় অনুযায়ী অফিস থেকে ভিসা আবেদন ফর্ম সংগ্রহ করতে হয়। আবেদন ফর্মটি ওয়েব সাইট থেকেও ডাউনলোড করা যায়। ভিসা আবেদনের নিয়ম: ভিসা আবেদনকারীকে আবেদন ফর্মটি যথাযথভাবে
চিকিৎসা, বেড়াতে যাওয়াসহ নানা কারণেই পাশের দেশ ভারতের প্রতি আগ্রহ থাকে আমাদের। বিশেষ করে ইদানীং এদেশের পর্যটকদের প্রবল আগ্রহ ভারতের সিকিম, দার্জিলিং, কাশ্মীর, শিমলা-মানালিসহ বিভিন্ন দর্শনীয় জায়গার প্রতি। আর সেখানে