ইউরোপের কিছু দেশ ইউরোপীয় ইউনিয়নের (EU) সদস্য, কিছু শেনজেন এলাকার সদস্য, আবার কিছু কোনো গ্রুপেরই অংশ নয়। শেনজেন এলাকা (Schengen Area): এটি ২৯ টি দেশের একটি অঞ্চল যেখানে সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ
সেনজেন টুরিস্ট ভিসা আবেদন করতে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস শেঞ্জেন টুরিস্ট ভিসা পেতে যে সকল ডকুমেন্ট প্রয়োজন হয়, তার সম্পূর্ণ তালিকা ও বিস্তারিত তথ্য নিচে দেয়া হলো। এই নির্দেশিকাটি আপনাকে সহজে এবং
বাংলাদেশি নাগরিকরা প্রতি বছর একবার নেপালের ফ্রি ভিসা পেতে পারেন। প্রথমবার ফ্রি, দ্বিতীয়বার ভিসা ফি দিতে হবে। ভিসার মেয়াদ: ৬ মাস (৩০ দিনের ভ্রমণ অনুমতি)। ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস :
অনেকের কাছেই আমরা শুনে থাকি, আমেরিকায় যাওয়া খুবই কঠিন, এমনকি সহজে ভিসা পাওয়া যায় না! আসলে বাস্তবতা হলো আমেরিকার ৫ (পাঁচ) বছরের মাল্টিপল এন্ট্রি ট্যুরিস্ট ভিসা (B1-B2) বাংলাদেশ থেকে পাওয়া
আমেরিকার ভিসা পাবার নতুন নিয়ম ও আবেদনের সম্পূর্ণ গাইডলাইন: যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা প্রাপ্তি ও আবেদন প্রক্রিয়া সম্পর্কে সর্বশেষ তথ্য জানতে, ঢাকায় অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটি নিয়মিত পরিদর্শন করা গুরুত্বপূর্ণ। তাদের
দেশের অধিকাংশ মানুষ বিদেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে ইউরোপের দেশগুলোকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে। কারণ, ইউরোপের শেনজেনভুক্ত একটি দেশের ভিসা পেলে ২৭টি দেশে বিনা ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে। এছাড়া ইউরোপের প্রায় সব দেশেই
২০২৪ সালের নভেম্বরে কানাডার ইমিগ্রেশন, রিফিউজিস এবং সিটিজেনশিপ (IRCC) ভিজিটর ভিসা প্রদান নীতিতে বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে। আগের তুলনায় এবার মাল্টিপল-এন্ট্রি ভিসা স্বয়ংক্রিয়ভাবে অনুমোদিত হবে না। এর পরিবর্তে আবেদনকারীর
ক্রোয়েশিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসার আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে সাধারণত ৮-৯ মাস সময় লাগে। এই দীর্ঘ সময়ের পেছনে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কারণ রয়েছে। নিচে কয়েকটি কারণ উল্লেখ করা হলো, কাজের প্রসেস
বিদেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় ভিসা প্রাপ্তির বিষয়টি একটি চিরাচরিত সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। দেশের সীমানা পেরিয়ে অন্য দেশের মাটিতে পা রাখার এই অনুমতির শিথিলতা বিভিন্ন সময়ে কমবেশি হয়ে থাকে। বিশ্ব রাজনীতি
বর্তমানে বাংলাদেশি পাসপোর্টে বেলজিয়ামের ভিজিট ভিসা হচ্ছে। আপনি সঠিক নিয়মে জমা দিলে ভিজিট ভিসা পেতে পারেন। নিচে কিছু দিকনির্দেশনা দিয়ে দিলামঃ- বেলজিয়ামের ভিজিট ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া সাধারণত বেশ কয়েকটি ধাপে