আগামী তিন বছরে প্রায় ১০ লাখ অভিবাসী নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে কানাডার জাস্টিন ট্রুডোর লিবারেল সরকার। তিনটি ক্যাটাগরিতে এই অভিবাসী নেওয়া হবে। ইকোনমিক মাইগ্র্যান্ট, ফ্যামিলি ও শরণার্থী ক্যাটাগরি। যেহেতু সব
অভিবাসনপ্রত্যাশীদের কাছে অস্ট্রেলিয়া সব সময়ই পছন্দের শীর্ষে ছিল। সম্প্রতি কয়েকটি আন্তর্জাতিক জরিপে দেখা গেছে, গোটা বিশ্বের মানুষদের কাছে বসবাস ও কাজের জন্য অস্ট্রেলিয়ার শহরগুলো সবচেয়ে বেশি প্রিয়। পছন্দের শীর্ষে থাকার
আজকে আপনাদের কাছে তুলে ধরা হবে আমেরিকার ইমিগ্র্যান্ট ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।অন্য যেকোন দেশের নাগরিককে যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাস করা ও কাজ করার অনুমতি প্রদান করা হয় ইমিগ্রান্ট ভিসার মাধ্যমে। শুধুমাত্র
আপনি যদি নিজে নিজে কানাডার ভিসা আবেদন করতে চান তবে এই গাইডটি আপনার জন্য। নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করে সহজেই আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারবেন। ১. প্রাথমিক প্রস্তুতি প্রথমে, আপনার ব্রাউজার
উচ্চ শিক্ষায় ইতালি বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় স্থানগুলোর মধ্যে একটি।ইতালির উচ্চ শিক্ষা ব্যবস্থা, বিভিন্ন খাতে শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বাড়ানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ইতালিতে ৯০টি নিবন্ধিত উচ্চ শিক্ষা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান
আয়ারল্যান্ড গত কয়েক সপ্তাহে প্রায় এক হাজার ২০০ বিদেশিকে নাগরিকত্ব দিয়েছে। সাময়িক অনলাইন নাগরিকত্ব অর্পণ প্রক্রিয়ার অধীনে এই নাগরিকত্ব দেওয়া হয়েছে। জমা হওয়া আবেদনের চাপ কমাতে গত জানুয়ারিতে এই প্রক্রিয়াটি
ভিসা ছাড়াও যে বিশ্বের অনেকগুলো দেশে যাওয়া যায়, তা হয়তো অনেকেই জানেন। তবে বাংলাদেশী পাসপোর্ট থাকলেই আপনি কোনো ধরনের ভিসার ছাড়াই ভ্রমণের সুযোগ পাবেন ২০টি চমৎকার দেশে আর এটি অবশ্যই
পর্তুগালে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার জন্য বাংলাদেশ থেকে আবেদন করার প্রক্রিয়া নিয়ে বিস্তারিত তথ্য নিচে আলোচনা করা হল: ১. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস আবেদন ফর্ম: সঠিকভাবে পূরণ করা আবেদন ফর্ম। পাসপোর্ট: বৈধ
আপনার যদি উদ্দেশ্য হয় ইউরোপ তাহলে এই পোস্ট আপনার জন্য। ইউরোপের ভিসার জন্য আপনাকে কি কি করতে হবে তা বলে দিচ্ছি ১/ নিজেকে মানষিক ভাবে প্রস্তুত করতে হবে ২/ কে
গোল্ডেন ভিসা প্রক্রিয়া এবার আরও সহজ করল সংযুক্ত আরব আমিরাত। এর ফলে গোল্ডেন ভিসা পাওয়ার পথটা আগের চেয়ে সহজ হবে বলেও মনে করছে দেশটি। প্রথমে ছয় মাসের জন্য দেওয়া হবে