বিয়ের মরশুম প্রায় শেষের দিকে, পাশাপাশি পরীক্ষাও এবার শেষ প্রায়। এমতাবস্থায় মন তো একটু বেড়ু বেড়ু করবেই। আর তাছাড়া, গরমের ছুটি তো আছেই। পাহাড় নাকি সমুদ্র কোথায় বেড়াতে যাবেন তানিয়ে
সারা বছরের মধ্যে একমাত্র শীতকাল হল ঘুরতে যাওয়ার জন্য একেবারে উপযুক্ত সময়। কিন্তু শীতকাল প্রায় শেষের মুখে। যারা এখনো পর্যন্ত কোথাও ঘুরতে যেতে পারেননি বা বিপুল পরিমাণ অর্থ খরচ হবে
আমরা রাজস্থানের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছিলাম ৩ অক্টোবর। দুর্গাপূজার নির্ঘণ্ট অনুসারে সেদিন ছিল পঞ্চমী তিথি। আমাদের ট্রেন ছিল অনন্যা এক্সপ্রেস। কলকাতার চিতপুর স্টেশন থেকে দুপুর ১টা ১০ মিনিটে। এবার আমদের
অনেক দিনের ইচ্ছা, মেঘের রাজ্য দর্শনে যাব। বছরের শুরুতে পাসপোটের্র আবেদন করি। জুন মাসে আমার ভিসা কনফার্ম হয়। ভ্রমণ সঙ্গী হিসেবে বাল্যবন্ধু জার্মান প্রবাসী আরিফ। জুলাইয়ের মাঝামাঝি সময়ে আরিফ বাংলাদেশে
ছেলেমেয়েদের ক্লাসের পরীক্ষার প্রায় শেষের মুখে। অনেকেই বেড়াতে যাওয়ার সুলুক সন্ধান করছেন। এরপর পড়বে গরমের ছুটি। পাহাড় নাকি সমুদ্র কোথায় বেড়াতে যাবেন তানিয়ে টানাপোড়েন লেগেই আছে। সমতলে গরম সবে পড়তে
প্রথমত, মেঘালয় সরকার চায় তাদের রাজ্যের সঙ্গে বাংলাদেশ সীমান্তে অনেক ‘বর্ডার হাট’ গড়ে উঠুক—যেখানে সীমান্তের দুপাড়ের মানুষই তাদের নিজ নিজ মুদ্রায় নানা ধরনের জিনিসপত্র বেচাকেনা করতে পারবে। মেঘালয় ও বাংলাদেশের
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নিবাস শান্তি নিকেতন আজ কেবলমাত্র ভারতবাসীর কাছেই নয় সমগ্র বিশ্ববাসীর কাছেই একটি তীর্থক্ষেত্র বলে বিবেচিত। তার পিতা মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর শান্তি নিকেতন পত্তন করেন। ১৮৬২ সালে তিনি
পৃথিবীর যে কত রং, কত রূপ, কত-শত বিশেষত্ব—তা কি সহজেই বোঝানো যাবে? সম্ভব না। ইচ্ছে হয় ছুটে যাই এমন কোথাও, যেখানে দু’দন্ড শান্তি মিলবে, নিরেট আনন্দ মিলবে। তাহলে যেতে পারেন ‘আন্দামান’! তেমন
৬৫০ টাকায় নাবিল পরিবহনের ধূমপান যুক্ত ও প্রায় লোকাল গাড়িতে করে সকাল ৭:৩০ এ পঞ্চগড়। প্রথমবার এই গাড়ি যথেষ্ট ভালো সার্ভিস দেয়াতে, দ্বিতীয় কোনো চিন্তা না করে নাবিলের টিকেট কেটেছিলাম।
গোয়া ভারতের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় একটি অঙ্গরাজ্য। ১৯৬১ সাল পর্যন্ত পর্তুগিজ শাসনে ছিল এটি। গোয়ায় সবচেয়ে জনপ্রিয় দর্শনীয় জায়গা হলো এখানকার সমুদ্রসৈকতগুলো। কালাংগুয়েট, আনজুনা, বাটারফ্লাই, বোগাসহ আরও অনেক সমুদ্রসৈকত রয়েছে গোয়ায়। সমুদ্রসৈকত