কংক্রিটের শহরে সারদিনের ব্যস্ততা! একটু ফাঁকা সময় পেলে যেন হাফ ছেড়ে বাঁচা যায়। কয়েকদিন নিরিবিলিতে সময় কাটাতে ভ্রমণপ্রিয় বাঙালিরা ছোটেন পাহাড়ের উদ্দেশ্যে। বছরের প্রায় বারো মাসই উত্তরবঙ্গে পর্যটকদের আনাগোনা লেগে
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং জনপ্রিয়তার কারণে উত্তরাখণ্ডের শৈল শহর আউলিকে মিনি সুইজারল্যান্ড বলা যেতে পারে। এখানে প্রায় সারা বছরই বরফ উপভোগ করতে পারেন। বরফের মরশুম না থাকলেও পর্যটক বা লোকজনের জন্য
একই শহরে প্রচুর মসজিদ, মন্দির আর গির্জা যে একসঙ্গে থাকতে পারে, তা চেন্নাই না এলে জানতাম না। আমি যখন চেন্নাইয়ের মাটিতে পা রেখেছি তখন সূর্য ডুবুডবু। আমাকে এয়ারপোর্ট থেকে নিতে
তিন দশক আগের কথা। ভারতের হরিয়ানার মেয়ে জুহি মুম্বাই মাতান আমির ও শাহরুখের জুটি হয়ে। যে সে জুটি না, রোমান্টিক জুটি। মিষ্টি হাসিতে তিনি দর্শকদের নিয়ে গেছেন রোমান্সের অনেক গভীরে।
সিকিমের নাম শুনলেই পাহাড়প্রেমীরা পারলে এক দৌড়ে সেখানে চলে যেতে চান। সিকিমের রাজ্যেই অবস্থিত কাঞ্চনজঙ্ঘা। যা বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম পর্বতশৃঙ্গ। ভারতের দার্জিলিংয়ের মতোই সিকিমে যেতে ভালবাসেন অনেকে। তবে সিকিমের পরিচিত
তুষারময় উপত্যকায় ঘেরা হিমাচল প্রদেশ। এর সৌন্দর্য কারো সঙ্গে তুলনা করা যায় না। হিমাচলের তুষারপাত শুধু ভারতীয়দেরকেই নয়, বরং সারা বিশ্বের পর্যটকদের আকর্ষণ করে। বছরের অন্যান্য সময়ের তুলনায় শীতে পর্যটকের
ভারতে করোনার কারণে সবচেয়ে ধাক্কা খেয়েছে পর্যটনশিল্প। ঘরবন্দি মানুষ হাঁপিয়ে উঠেছে। এ অবস্থায় কিছুটা হলেও ভ্রমণের ক্ষেত্রে আশার কথা শোনাচ্ছে পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং। আসন্ন দুর্গাপূজার আগেই ছন্দে ফিরতে চলেছে পাহাড়। যতদূর
ছুটিতে ভারত ঘুরতে যাবেন অনেকেই। গতানুগতিক শহরের বদলে এবার চলে যান কেরালাতে। কোলাহলমুক্ত এই জায়গা থেকে ঘুরে আসুন প্রিয়জনকে নিয়ে। কয়েকটি দিন কাটিয়ে আসুন প্রকৃতির সাথে। কেরালা ইকোট্যুরিজম এবং সুন্দর
সৌন্দর্যের লীলাভূমি ভূস্বর্গ বলা হয় কাশ্মীরকে। প্রধানত হিমালয় পার্বত্য অঞ্চলে অবস্থিত কাশ্মীর। ভারতের এই কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলটির দক্ষিণে ভারতের হিমাচল প্রদেশ ও পাঞ্জাব রাজ্য দুটি অবস্থিত। জম্মু ও কাশ্মীরের উত্তরে
মুম্বই। আরব সাগরের ধারে দেশের বাণিজ্য নগরী এটি। আর এই শহরের সবচেয়ে নাম করা রাস্তাটির নাম নেতাজি সুভাষচন্দ্র মার্গ। তবে এই নামটা পোশাকী। আসলে এটি হল মুম্বইয়ের বিখ্যাত মেরিন ড্রাইভ।