কাজের চাপ আজকাল মানুষ ক্লান্তি বাড়িয়েই চলেছে। দূরে কোথাও লম্বা ছুটিতে যাওয়া তো দূরের কথা, একটু অবসর সময় কাটানোও অসম্ভব ব্যাপার হয়ে পড়েছে। এই পরিস্থিতিতে ভ্রমণপিপাসু মানুষদের দম বন্ধ হয়ে
পৃথিবীর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে সকলেই পছন্দ করেন। তাই সুন্দর প্রকৃতিকে উপভোগ করতে মানুষ এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যান। তবে সব জায়গায় ঘোরাঘুরি করাটা একজন সাধারণ মানুষের সম্ভব হয়ে ওঠে
গোয়া ভারতের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় একটি অঙ্গরাজ্য। ১৯৬১ সাল পর্যন্ত পর্তুগিজ শাসনে ছিল এটি। গোয়ায় সবচেয়ে জনপ্রিয় দর্শনীয় জায়গা হলো এখানকার সমুদ্রসৈকতগুলো। কালাংগুয়েট, আনজুনা, বাটারফ্লাই, বোগাসহ আরও অনেক সমুদ্রসৈকত রয়েছে গোয়ায়। সমুদ্রসৈকত
শীতের মরসুম আর শীতের মরসুম মানেই বাঙালির ভ্রমণের সময়। যেকোনো উৎসবের দিন হোক কিংবা উইক এন্ড বাঙালি বেরিয়ে পড়ে ভ্রমণের স্বাদ নিতে। বাঙালির বেড়াতে যাওয়ার তালিকা ইতিমধ্যেই ঠিক হয়ে গেছে
সারা সপ্তাহ কাজের পর উইকেন্ডে কাছেপিঠে কোথাও ঘুরে আসার প্রবণতা এখন অনেক বেড়ে গিয়েছে। ইচ্ছেমতো পাহাড় বা সমুদ্রে বেশিরভাগ সময়েই যাওয়া হলেও কোনো কোনো সময় শান্ত-বেশি ভিড় নেই এমন স্থানে
দিগন্ত বিস্তৃত বঙ্গপোসাগরের মাঝে ৫৭২ টি দ্বীপ নিয়ে আন্দামান ভারতের সেরা পর্যটন কেন্দ্র।আন্দামানের সবচেয়ে বড় প্লাস পয়েন্ট হচ্ছে এখানে একদিকে রয়েছে দিগন্ত বিস্তৃত নীল সমুদ্র, তেমনি রয়েছে গভীর অরন্য। আবার
একটা সময় ছিল যখন ভ্রমণবিলাসীরা দী-পু-দা কেই ঘুরতে যাওয়ার একমাত্র ঠিকানা বলে মেনে নিয়েছিল। ভ্রমণের সবটুকু জুড়ে কেবল এই তিনটে জায়গারই যেন রাজত্ব! কিন্তু সময়ের সাথে সাথে মানুষের স্বাদের বদল
দেশ দেখে বেড়ানোটা আনন্দের। কিন্তু সেটা যদি হয় আর্থিক সঙ্গতির মধ্যে, তবেই তা সম্ভব। বিভিন্ন মানুষের দেশ দেখে বেড়ানো বিভিন্ন রকম। বিলাসবহুল জীবনযাপন যারা করেন তারা একটু আভিজাত্যের ছাপ রেখেই
এবার কিছুদিনের ছুটি নিয়ে ঘুরে আসুন দার্জিলিংয়ের একেবারে পাশের একটি ছোট্ট গ্রাম ঋষিহাট থেকে। ইতিমধ্যেই বেশিরভাগ মানুষের বহুবার দার্জিলিং থেকে ঘুরে আসা হয়ে গিয়েছে। তবে দার্জিলিংয়ের পার্শ্ববর্তী গ্রামগুলিও অসাধারণ সুন্দর।
একদিকে প্রাচ্যের ভেনিস, অন্যদিকে হিপ্পিদের পীঠস্থান। একদিকে সোনালি সমুদ্রসৈকত আর অন্য দিকে মাইলের পর মাইল চলতে থাকা ব্যাকওয়াটার। আর চারদিকে শুধুই সবুজ আর সবুজ। কেরল ভ্রমণের পরিকল্পনা আমাদের দীর্ঘদিনের। অবশেষ