পাহাড়ের শহর দার্জিলিং। হিমালয়ের কোল ঘেঁষা ভারতের পশ্চিমবঙ্গের এই পাহাড়ি শহর চা-বাগানের জন্যও বিখ্যাত। জনপ্রিয় এই পর্যটন শহর প্রায় পুরো বছর জুড়েই শীতল থাকে। মেঘের স্বর্গরাজ্য হিসেবে পরিচিত দার্জিলিংয়ে ভ্রমণের
গরমের দাপটে পুড়ছে গোটা বঙ্গ। গরমের ছুটিও পড়ে গিয়েছে স্কুল কলেজে। তাই বাড়িতেই রয়েছেন সকলে। এইসময় অনেকেই মনকে শান্তি দিতে পাহাড়ে বেড়িয়ে আসেন। মন ও শরীরের শান্তি চাইতে এইসময় অনেকেই
কেরালা কয়েক শতাব্দী ধরে বিকশিত বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতির কারণে পরিচিত। কেরালার আছে সবচেয়ে সহজ জীবনধারা, যা তাদের নিজস্ব সংস্কৃতি ও শিল্প সমৃদ্ধ ইতিহাসের সঙ্গে জড়িত। এখানে আছে বন্যপ্রাণী, সৈকত ও ব্যাকওয়াটার।
সমুদ্র আর পাহাড়ের মেলবন্ধন গোয়ার মতো ভারতবর্ষে খুব কম জায়গাতেই রয়েছে। আপনার মন যখন শহরের কোলাহলে অস্থির হয়ে উঠেছে, যখন মন চাইছে একটু ব্যতিক্রমী একটা সকাল, নেশাময় রাত, সমুদ্র সৈকতে
ব্যস্ত জীবনকে দিন কয়েকের জন্য বলুন বাই বাই! বেড়িয়ে আসুন সবুজঘেরা পাহাড়ের কোল থেকে। দিন কয়েকের আরামে একেবারে রিফ্রেশ মুডে ফিরুন রোজকার জীবনে। দার্জিলিঙের পাহাড় ঘেরা গ্রাম সিটং-এর অপূর্ব প্রাকৃতিক
দার্জিলিং জমজমাট গল্পে প্রথমবার কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখে লালমোহনবাবুর মাথা খারাপ দশা। তোপশের ঘুম ভাঙিয়ে জানালার সামনে দাঁড় করিয়ে উচ্চকণ্ঠে লালমোহনবাবুর এথিনিয়াম ইন্সটিটিউটের শিক্ষক বৈকুন্ঠ মল্লিকের লেখা এই অদ্ভুতুড়ে কবিতাটা আবৃত্তি করলেন
পিকনিক কিংবা কাছাকাছি কোথাও ঘুরতে যেতে পছন্দ করেন অনেকেই। সপ্তাহান্তে আপনার ডেস্টিনেশন হতেই পারে রাজবাড়ির শহর বর্ধমান। এই শহরের অলিগলিতে লুকিয়ে রয়েছে ইতিহাস। রয়েছে প্রখ্যাত সব মন্দির মসজিদ। তার সঙ্গে
এটি এখন বিশ্বের অন্যতম আধুনিক মেগাসিটি। ব্রিটিশ আমলে নাকি কলকাতার বড়দিন ছিল বিশ্বের সেরা উত্সব. দেশের নানা জায়গা তো বটেই, এমনকি সুদূর ইংল্যান্ড থেকেও কলকাতার আত্মীয় বন্ধুদের বাড়িতে বড়দিন কাটাতে
বাঙালির বেড়ানো মানেই, দী-পু-দা। তবে গরমকালে দীঘা পুরি মানেই কাঠফাটা গরম আর রোদ। এমতাবস্থায় বাকি রইল বাঙালির সবে ধন নীলমণি দার্জিলিং(Darjeeling Hill Station)। তবে এই শহরের জনপ্রিয়তা যেমন বাড়ছে তেমনই
গত কয়েক মাস আগে কে ভেবেছিল পৃথিবী এমন থমকে যাবে প্রাণঘাতী ভাইরাসের আক্রমণে! হাজারও পর্যটকে মুখরিত দর্শনীয় স্থানগুলো একরকম খাঁ খাঁ করছে মানুষের অভাবে। যদিও এই শূন্যতায় প্রকৃতির মোটেও ক্ষতি