সিলং মেঘালয়ের রাজধানী। ভারতে বেড়ানোর জন্য সিলং বেস্ট ডেষ্টিনেশন। সৃষ্টিকর্তা যেন তার নিজ হাতে সিলং বানিয়েছেনযা স্বচক্ষে না দেখলে বিশ^াস করা যাবে না। প্রায় ৫ হাজার ফুট উপরে অবস্থিত সিলং
দ্বীপপুঞ্জটি দেখতে ছবির মতো। আচ্ছাদিত আদিম সৌন্দর্য, ফিরোজা-নীলাভ জল আর অদূষিত সমুদ্র সৈকত—সবমিলিয়ে লাক্ষাদ্বীপকে বলা হয় আরেক মালদ্বীপ। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে মালদ্বীপকেও ছাড়িয়েছে লাক্ষাদ্বীপ! আরব সাগরের এই দ্বীপটি মূলত
স্বচ্ছ-শুভ্র বরফ নিয়ে প্রিয়জনের সঙ্গে খুঁনসুটিতে মেতে উঠতে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন ভারতের কলকা, শিমলা, মানালী ও লাদাখ। সেখানে বাবুই পাখির মত বরফের ঘর বানাতে পারবেন। স্বপ্ন বুনতে পারবেন। প্রিয়জনকে
পাইনের সবুজ বন। হাজারো লতাগুল্ম মাড়িয়ে ঘোড়াগুলো এগিয়ে চলেছে উঁচু থেকে আরও উঁচুতে। বিস্তীর্ণ মাঠের বুক চিরে যেমন এগিয়ে যায় মেঠো পথ, পাহাড়ের বুকে পাইনের বন চিরে তেমনি চূড়ার দিকে
মুঘল আমলের অনন্য কীর্তি তাজমহল সম্রাট শাহজাহানের চতুর্থ স্ত্রী মমতাজকে স্মরণ করে আগ্রায় স্থাপিত হয়। ১৬৩১ সালে ১৪তম মেয়েকে জন্ম দিতে গিয়ে মমতাজের মৃত্যুর পর মার্বেল পাথর দিয়ে নির্মিত হয়
মেঘ পাহাড়ের লুকোচুরি বাঁকের পরে বাঁক পেরোনোর রহস্য দেখতে চাইলে যেতে হবে মেঘালয়ের রাজধানী শিলং এ। রবীন্দ্রনাথের অনেক লেখায় শিলংয়ের কথা এসেছে বার বার। তখনই সিদ্ধান্ত নিই শিলং যাবোই। তাই
কেরালায় কয়েকদিন বেড়িয়ে আসলে আপনার মনে হবে, এ যেন এক ভিন্ন ভারত। ভারতের অন্য প্রদেশের সঙ্গে কেরালার তেমন কোনো মিল নেই। মানুষ থেকে শুরু করে, তাদের ভাষা, শিক্ষা, সংস্কৃতি, খাদ্যাভ্যাস,
ভ্রমন করতো কে না ভালোবাসে।কখনো পাহাড় বা কখনো আবার সমুদ্র সৈকত- যেখানে মন চায় ঘুরে আসেন অনেকে। আজ এমনই কিছু সুন্দর ও উপভোগ্য সমুদ্র সৈকতের সঙ্গে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দেব,
ভারত এতো বড় একটি দেশ যা ঘুরে বেড়াতে সারাজীবন লেগে যেতে পারে। এর উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলিতে টুরিস্টের সংখ্যা অনুমানিক কম। মেঘালয় রাজ্যটি ভারতের উত্তর-পূর্ব দিকেই। এটি মেঘেদের বাড়ি হিসেবে পরিচিত। এই
কংক্রিটের শহরে সারদিনের ব্যস্ততা! একটু ফাঁকা সময় পেলে যেন হাফ ছেড়ে বাঁচা যায়। কয়েকদিন নিরিবিলিতে সময় কাটাতে ভ্রমণপ্রিয় বাঙালিরা ছোটেন পাহাড়ের উদ্দেশ্যে। বছরের প্রায় বারো মাসই উত্তরবঙ্গে পর্যটকদের আনাগোনা লেগে