সম্প্রতি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী লাক্ষাদ্বীপ সফর করে ছবি পোস্ট করেছেন। তারই প্রেক্ষিতে মালদ্বীপের সরকারি কর্মকর্তাদের বিতর্কিত মন্তব্যের পরই লাক্ষাদ্বীপ আলোচনার বিষয়বস্তু হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ অবস্থায় ভারতের পর্যটকদের কাছে মালদ্বীপের
দ্বীপপুঞ্জটি দেখতে ছবির মতো। আচ্ছাদিত আদিম সৌন্দর্য, ফিরোজা-নীলাভ জল আর অদূষিত সমুদ্র সৈকত—সবমিলিয়ে লাক্ষাদ্বীপকে বলা হয় আরেক মালদ্বীপ। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে মালদ্বীপকেও ছাড়িয়েছে লাক্ষাদ্বীপ! আরব সাগরের এই দ্বীপটি মূলত
রাস্তার দু’ধারে পেঁজা তুলোর মত ছড়িয়ে আছে বরফ। বাড়ির ছাদে, দোকানের ছাদে পাতা রয়েছে বরফের চাদর। বেলচা, কুড়াল হাতে চলছে বরফ সাফাইয়ের কাজ। সারি সারি পাইনের জঙ্গল জুড়ে বিছানো তুষার-বিছানা। ছোট ছোট বরফের
গোয়া ভারতের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় একটি অঙ্গরাজ্য। ১৯৬১ সাল পর্যন্ত পর্তুগিজ শাসনে ছিল এটি। গোয়ায় সবচেয়ে জনপ্রিয় দর্শনীয় জায়গা হলো এখানকার সমুদ্রসৈকতগুলো। কালাংগুয়েট, আনজুনা, বাটারফ্লাই, বোগাসহ আরও অনেক সমুদ্রসৈকত রয়েছে গোয়ায়। সমুদ্রসৈকত
দার্জিলিংয়ে পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু রেলওয়ে স্টেশন। এখানে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১০ হাজার ফুট উঁচু চূড়া থেকে দেখা যায় অপূর্ব সূর্যোদয়। এখানে ভোরবেলা আট হাজার ৩০০ ফুট উঁচু টাইগার হিল থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা
হিমেল হাওয়া আর শ্বেতশুভ্র বরফের দেখা পেয়ে আজ তার বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস। সে আজ আবার সেজেছে নতুন করে। তার রূপের ডালি থেকে ঠিকরে পড়ছে বরফের দ্যুতি। ট্রেন হাওড়া ছাড়ার পর সবার
সিলং মেঘালয়ের রাজধানী। ভারতে বেড়ানোর জন্য সিলং বেস্ট ডেষ্টিনেশন। সৃষ্টিকর্তা যেন তার নিজ হাতে সিলং বানিয়েছেনযা স্বচক্ষে না দেখলে বিশ^াস করা যাবে না। প্রায় ৫ হাজার ফুট উপরে অবস্থিত সিলং
ভ্রমণ মানেই ভিন্ন আনন্দ, ভিন্ন অভিজ্ঞতা! ভ্রমণপিপাসুদের জন্য ছুটির দিন মানেই ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান। কোথায় যাবেন-এমন ভাবনাও মাথায় ঘুরপাক খেতে থাকে। দিনে দিনে কোথায় যাওয়া যায় এমন জায়গা বাছাই করা
বৃটিশ স্বাশিত ভারতের গৃীষ্মকালীন রাজধানী ছিল শৈল শহর শিমলা। শিমলার পরিবেশ বাস্তবিকই মনোরম। একদিকে রূপার মতো ঝকঝকে বরফের বিচিত্র সমাবেশ অন্যদিকে মনোরম আবহাওয়া শিমলাকে আকর্ষনীয় করে তুলেছে। এই দুনির্বার আকর্ষনে
ভারতেরই একটি অংশ এটি যাকে ডাকা হয় মিনি ইন্ডিয়া বা ছোট ভারত বলে। ছবির মত সুন্দর জায়গাটির নাম বেশ অবাক করতে পারে। ভারতে কত কিছুই তো রয়েছে। হিমালয় থেকে শুরু