হিমেল হাওয়া আর শ্বেতশুভ্র বরফের দেখা পেয়ে আজ তার বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস। সে আজ আবার সেজেছে নতুন করে। তার রূপের ডালি থেকে ঠিকরে পড়ছে বরফের দ্যুতি। ট্রেন হাওড়া ছাড়ার পর সবার
সিকিমের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সবাইকে মুগ্ধ করে। বিশ্বের তৃতীয় উচ্চতম শৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘাসহ অন্যান্য তুষারশৃঙ্গের চোখ ধাঁধানো রূপ, উচ্ছল নদী ও ঝরনা, অর্কিড ও ফুলের সমাহার, রং-বেরঙের পাখির আনাগোনা, অরণ্যের নিস্তব্ধতা- প্রকৃতির
বৈশাখের শুরু থেকেই তাপপ্রবাহ চলছে দেশে। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের দক্ষিবঙ্গও জ্বলছে তাপপ্রবাহে। অথচ সে দেশের উত্তরবঙ্গে এখনো নাকি গায়ে কম্বল জড়াচ্ছেন সবাই। চাইলে আপনিও গরমের হাত থেকে বাঁচতে ঘুরে আসতে
হাউসবোটে খাওয়া সেরে বেরিয়ে পড়লাম সিকারায় চড়ে ডাল লেক ঘুরতে। লেকের ধারে যেতেই সিকারা চালকরা এগিয়ে এলো, রেট জিজ্ঞাসা করতে মাথা প্রতি ৫০০ হাঁকলো। বেশ কয়েকজনের সাথে দরদাম করার পর
অনন্য সৌন্দর্যের আধার ভারতের পর্যটন রাজ্য সিকিম। স্বপ্নের দেশের মতো সুন্দর এ রাজ্য ঘুরে দেখতে হাজার পর্যটক হানা দেয় এখানে।ওয়ার্ল্ড ট্যুরিজম ডে’২০১৮ তে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের এই পর্যটন রাজ্য নিয়ে এক
ভারতের আগ্রার তাজমহলের পরিচিতি বিশ্বজুড়ে। ঐতিহ্যবাহী এই স্মৃতিসৌধ দেখতে বিশ্ববাসী ভিড় করেন ভারতের আগ্রায়। তাজমহলের সৌন্দর্য তো এমনিতেই ভাষায় প্রকাশ করা যায় না১ বিশ্বের সাত আশ্চর্যের মধ্যে অন্যতম এটি। সম্রাট
ভারতের দার্জিলিং গেলে অবশ্যই একবার কালিম্পং ঘুরে আসবেন। নাহলে পরে আফসোস করতে হবে। দার্জিলিং থেকে সুমোতে কালিম্পং যাওয়া যায় আকাবাকা পাহাড়ি পথ বেয়ে শুধু শুধু নিচের দিকে নামতে হয়। ঘন্টা
খুব ভোরে ঘুম ভেঙে হোম স্টে’র বারান্দায় দাঁড়াতেই খানিকটা মন খারাপ হয়ে গেল। কাঞ্চন দা’ ঢেকে আছেন বিশাল মেঘ খণ্ডের আড়ালে। গত রাতে হয়ে যাওয়া বৃষ্টিতে দার্জিলিং যেন একরকম চুপসে
গোয়া ভারতের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় একটি অঙ্গরাজ্য। ১৯৬১ সাল পর্যন্ত পর্তুগিজ শাসনে ছিল এটি। গোয়ায় সবচেয়ে জনপ্রিয় দর্শনীয় জায়গা হলো এখানকার সমুদ্রসৈকতগুলো। কালাংগুয়েট, আনজুনা, বাটারফ্লাই, বোগাসহ আরও অনেক সমুদ্রসৈকত রয়েছে গোয়ায়। সমুদ্রসৈকত
মেঘ পাহাড়ের লুকোচুরি বাঁকের পরে বাঁক পেরোনোর রহস্য দেখতে চাইলে যেতে হবে মেঘালয়ের রাজধানী শিলং এ। রবীন্দ্রনাথের অনেক লেখায় শিলংয়ের কথা এসেছে বার বার। তখনই সিদ্ধান্ত নিই শিলং যাবোই। তাই