হিমেল হাওয়া আর শ্বেতশুভ্র বরফের দেখা পেয়ে আজ তার বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস। সে আজ আবার সেজেছে নতুন করে। তার রূপের ডালি থেকে ঠিকরে পড়ছে বরফের দ্যুতি। ট্রেন হাওড়া ছাড়ার পর সবার
তুষারময় উপত্যকায় ঘেরা হিমাচল প্রদেশ। এর সৌন্দর্য কারো সঙ্গে তুলনা করা যায় না। হিমাচলের তুষারপাত শুধু ভারতীয়দেরকেই নয়, বরং সারা বিশ্বের পর্যটকদের আকর্ষণ করে। বছরের অন্যান্য সময়ের তুলনায় শীতে পর্যটকের
দ্বীপপুঞ্জটি দেখতে ছবির মতো। আচ্ছাদিত আদিম সৌন্দর্য, ফিরোজা-নীলাভ জল আর অদূষিত সমুদ্র সৈকত—সবমিলিয়ে লাক্ষাদ্বীপকে বলা হয় আরেক মালদ্বীপ। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে মালদ্বীপকেও ছাড়িয়েছে লাক্ষাদ্বীপ! আরব সাগরের এই দ্বীপটি মূলত
দার্জিলিংকে বলা হয় ‘পাহাড়ের রানি’। কম-বেশি সকলেরই অন্তত একবার দার্জিলিং বেড়াতে যাওয়ার স্বপ্ন থাকে। দার্জিলিঙের আবহাওয়া এখন অনেকটাই মনোরম। অনেকে হয়তো ভাবছেন, উত্তরবঙ্গে বর্ষা ঢুকে গিয়েছে। বৃষ্টি শুরু হলে কীভাবে
ভ্রমণ মানেই ভিন্ন আনন্দ, ভিন্ন অভিজ্ঞতা! ভ্রমণপিপাসুদের জন্য ছুটির দিন মানেই ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান। কোথায় যাবেন-এমন ভাবনাও মাথায় ঘুরপাক খেতে থাকে। দিনে দিনে কোথায় যাওয়া যায় এমন জায়গা বাছাই করা
মুম্বই। আরব সাগরের ধারে দেশের বাণিজ্য নগরী এটি। আর এই শহরের সবচেয়ে নাম করা রাস্তাটির নাম নেতাজি সুভাষচন্দ্র মার্গ। তবে এই নামটা পোশাকী। আসলে এটি হল মুম্বইয়ের বিখ্যাত মেরিন ড্রাইভ।
সুনীল-সমরেশ কিংবা আঞ্জন দত্তের গানে গানে আমরা দার্জিলিংটা ভেবে ভেবে কিছুটা চিনি। চেনাটা আরও ভালো করে চিনতে যেতে হবে সবুজ পাহাড়ঘেঁষা দার্জিলিংয়ে, যেখানে মেঘ এসে মাটিতে হামাগুড়ি খায়। দুইভাবে বাংলাদেশ
গোয়া ভারতের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় একটি অঙ্গরাজ্য। ১৯৬১ সাল পর্যন্ত পর্তুগিজ শাসনে ছিল এটি। গোয়ায় সবচেয়ে জনপ্রিয় দর্শনীয় জায়গা হলো এখানকার সমুদ্রসৈকতগুলো। কালাংগুয়েট, আনজুনা, বাটারফ্লাই, বোগাসহ আরও অনেক সমুদ্রসৈকত রয়েছে গোয়ায়। সমুদ্রসৈকত
বৈশাখের শুরু থেকেই তাপপ্রবাহ চলছে দেশে। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের দক্ষিবঙ্গও জ্বলছে তাপপ্রবাহে। অথচ সে দেশের উত্তরবঙ্গে এখনো নাকি গায়ে কম্বল জড়াচ্ছেন সবাই। চাইলে আপনিও গরমের হাত থেকে বাঁচতে ঘুরে আসতে
হাউসবোটে খাওয়া সেরে বেরিয়ে পড়লাম সিকারায় চড়ে ডাল লেক ঘুরতে। লেকের ধারে যেতেই সিকারা চালকরা এগিয়ে এলো, রেট জিজ্ঞাসা করতে মাথা প্রতি ৫০০ হাঁকলো। বেশ কয়েকজনের সাথে দরদাম করার পর