বলা হয়ে থাকে, যেকোনো কিছুর সৌন্দর্য আলাদা আঙ্গিকে প্রকাশ করতে চাইলে সেটির উপস্থাপন করার বিষয়ে হওয়া লাগে যত্নবান। যেমন ধরুন, আপনি আপনার ভালোলাগার বিষয়টি আলাদাভাবে ব্যক্ত করতে চান। এখন সেই
সিলেট নগরী থেকে ৬২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত প্রকৃতি কন্যা খ্যাত জাফলং খাসিয়া জৈন্তা পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত। জাফলং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি। পিয়াইন নদীর তীরে স্তরে স্তরে বিছানো পাথরের স্তুপ জাফলংকে করেছে
‘প্রাকৃতিক রহস্যঘেরা সুন্দরবন ভ্রমণ করে এ অভিব্যক্তি ব্যক্ত করেন বরিশালে কর্মরত বেসরকারি ব্যাংক কর্মকর্তা ফিরোজ মিয়া। সম্প্রতি তিনি সপরিবার সুন্দরবন ভ্রমণ করেছেন। এসময় সুন্দরবনের টাইগার পয়েন্টে রয়েল বেঙ্গল টাইগারের দেখা
বিভিন্ন জাতি ও জাতিসত্তার সমন্বয়ে আমাদের বাংলাদেশ। সুতরাং, প্রত্যেকের রয়েছে আলাদা উৎসব ও পালাপার্বণ। আবার জাতিভেদে রয়েছে একই উৎসবের ভিন্ন নাম ও উদযাপনের তরিকা। যেমন- বাঙালির যা পহেলা বৈশাখ, চাকমাদের
সমুদ্রসৈকত বা দ্বীপ বরাবরের মতোই সবার প্রিয়। সমুদ্রের উত্তাল গর্জন আর শীতল বাতাস সবার হৃদয়ই শিহরিত করে। নিজের ভেতরে অন্যরকম রোমাঞ্চ তৈরি হয়। সমুদ্র আর নীল আকাশের অপূর্ব সমন্বয় লক্ষ্য
চট্টগ্রামের পারকি সমুদ্র সৈকত-এর কথা হয়তো অনেকেরই জানা।চট্টগ্রাম শহর থেকে প্রায় ৩৫ কিলোমিটার দূরে আনোয়ারার পারকি সমুদ্র সৈকত অবস্থিত। স্থানীয়দের ভাষায় এটি ‘পারকির চর’। এই সৈকত কর্ণফুলীর মোহনায় হলেও এর বিস্তৃতি
প্রাণ ও প্রকৃতির এক অপার সমাহার আমাদের দক্ষিণাঞ্চল। অনন্য জীবনধারা থেকে প্রকৃতির রূপের খেলা, কী নেই বঙ্গোপসাগরে বুকজুড়ে জেগে থাকা দক্ষিণের ভূখণ্ডে। সাগরের বুকে তেমনই এক ভূখণ্ড নোয়াখালী জেলার হাতিয়া
ভ্রমণপিপাসুদের কাছে ভ্রমণের আনন্দ বর্ণনা করে শেষ করা যায় না। দেশে কিংবা বিদেশের দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে আসেন তারা। দেশের ভিতরও রয়েছে অতুলনীয় কিছু সৌন্দর্যে ভরপুর স্থান। তেমন একটি হলো সিলেট
সীমাহীন সম্ভাবনা ও আকর্ষণীয় নানান ক্ষেত্র লালিত হচ্ছে খাগড়াছড়ি। চারদিকে চোখ জুড়ানো পাহাড় আর পাহাড়। এত পাহাড় এত বন-বনানী, পাখ-পাখালির কলকাকলি, এত ঝরনা আমাদের দেশের আর কোথাও নেই বললেই চলে।
কক্সবাজারসমুদ্র সৈকতের বিস্তীর্ণ বেলাভূমি সারিসারি ঝাউবন সৈকতে আছড়ে পড়া বিশাল ঢেউ, সকাল বেলা দিগন্ত বিস্তৃত জলরাশি ভেদ করে লাল সূর্যোদয়ের দৃশ্য আপনাকে মুগ্ধ করবে। দিগন্তের চারিদিকে আরো বেশি স্বপ্নিল রং