বাতাসে পাওয়া যাচ্ছে শীতের ছোঁয়া। ভ্রমণপ্রেমীরা এর মধ্যেই খুঁজে নিচ্ছেন সময়োপযোগী গন্তব্য। কারণ, শীতকে বলা হয়ে থাকে ভ্রমণের মৌসুম। সবুজের চাঁদরে মোড়ানো আমাদের এই বাংলাদেশ প্রকৃতি তার সৌন্দর্য ঢেলে দিয়েছে।
হিজলবনে আঁকাবাঁকা পথে এগিয়ে যাওয়া অগভীর জলধারা ঠিক যেন জলরঙে আঁকা ছবি। এখানে বোটের ছাদে বসে রাতের আকাশ দেখা কিংবা বৃষ্টিতে ভেজা অথবা শেষ বিকেলের গোধূলি উপভোগ করা যায় অনায়াসে।
মেঘ-পাহাড়ের দেশ জাফলং। পাহাড়ের সাথে আকাশের মিতালী এবং প্রবাহিত ঝর্ণাধারা এ যেন প্রকৃতির এক অনন্য সৃষ্টি। পিয়াইন নদীর তীরে স্তরে স্তরে সাজানো পাথরের স্তুপ জাফলংকে করেছে আরো আকর্ষণীয়। সিলেটের খাসিয়া
শীতের হাতছানি শুরু হয়ে গেছে। হালকা কুয়াশার দেখা মিলছে ভোরের দিকে। এই সময়ের আবহাওয়াটা সুন্দর থাকে ভ্রমণের জন্য। শীতের সময় ঘুরতে যাওয়ার মতো অনেক জায়গা রয়েছে। তবে শীত আসার আগে
যতদূর চোখ যায়—গহীন জলরাশি যেন ছুঁই ছুঁই করছে আদিগন্ত সুনীল আকাশ। উত্তাল ঢেউয়ের তালে দুলছে নৌকাগুলো। দিগন্তবিস্তৃত সাগরের নীল জলরাশির দিকে চোখ ছুড়ে দিলে যে কারো মন বিমোহিত হয় নিমেষে।
গাণিতিক সূত্র মেলানো গেলেও গড়মিলের এই জীবনে এখন আর হিসেব মেলে না। দিনপঞ্জিকা গেছে অবসরে, সময় আটকে গেছে সপ্তাহের ছয়দিন আর শুক্রবারের মারপ্যাঁচে। সপ্তাহের ছয়দিন থেকে শুক্রবারকে আলাদা করে বলার
সন্দ্বীপ গুপ্তছড়া ঘাটে এই নবনির্মিত জেটিটি অবস্থিত। জেটির দুই পাশের ল্যাম্পপোস্টের আলোর সৌন্দর্য দেখে আপনি মুগ্ধ হবেন। সাগরের গর্জনের শব্দের সাথে সাথে সাগরের শীতল হাওয়া আপনাকে এনে দিবে অনাবিল প্রশান্তি।
অনেকেই মেঘের সৌন্দর্য উপভোগ করতে হাজার হাজার টাকা খরচ করে প্রতিবেশী দেশে যান দার্জিলিং দেখতে। কিন্তু আমাদের এ নীলগিরি রূপ-মাধুর্যে ওপারের দার্জিলিংয়ের চেয়ে কম কিসে? কী নেই আমাদের নীলগিরিতে। প্রকৃতি
গেলাম আর ঘুরে এলাম, এভাবে কক্সবাজার দেখার সময় শেষ। এখন কক্সবাজার আবিষ্কারের সময়। কক্সবাজার ভ্রমণ বলতে এখন শুধু কলাতলী বা লাবণী পয়েন্টে দাঁড়িয়ে সাগর দেখা বোঝায় না। কক্সবাজার শহরের নাজিরারটেক
সিলেটে চা বাগানের পর সবচেয়ে পুরনো ভ্রমণস্থল হলো জাফলং। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি এই জাফলংয়ের ওপারে খাসিয়া জৈন্তা পাহাড়, এপারে জাফলংয়ের বুক চিরে বয়ে গেছে দুই নদী। ধলাই ও পিয়াইন। এ