বেলা গড়িয়ে সন্ধ্যা নামছে, সুন্দরবনের কোনো এক নদীতে আপনি বড়শি ফেলে মাছ ধরছেন। ঠিক সেই মুহূর্তেই আপনার বোটের মাঝির মোবাইল ফোনে একটি কল এসেছে। অপরপ্রান্ত থেকে পরিচিত কণ্ঠস্বরে বলা হচ্ছে,
কুয়াকাটা দক্ষিণ এশিয়ায় এক মাত্র সমুদ্র সৈকত যেখানে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখা যায়।কুয়াকাটা পটুয়াখালী জেলায় অবস্থিত। অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি সাগর কন্যা কুয়াকাটার সৌন্দর্য দেখতে দেশ-বিদেশ থেকে পর্যটকরা ভিড় জমায়
শহরের ব্যস্ত জীবনে যখন হাপিয়ে উঠেছেন, তখন কর্মচঞ্চল জীবনকে একটু শান্তি দিতে শহর থেকে অল্প দূরে ঘুরে আসতে পারেন মাওয়া ফেরি ঘাট। এই ঘাটের পাড়ে আছে বেশ কিছু খাবারের হোটেল।
বাতাসে পাওয়া যাচ্ছে শীতের ছোঁয়া। ভ্রমণপ্রেমীরা এর মধ্যেই খুঁজে নিচ্ছেন সময়োপযোগী গন্তব্য। কারণ, শীতকে বলা হয়ে থাকে ভ্রমণের মৌসুম। সবুজের চাঁদরে মোড়ানো আমাদের এই বাংলাদেশ প্রকৃতি তার সৌন্দর্য ঢেলে দিয়েছে।
শুনেছি কেয়ামতের দিন হাশরের ময়দানে কেউ নাকি কারো দিকে তাকাবারও ফুরসত পাবে না। সবাই পেরেশান থাকবে নিজেকে নিয়ে। অনেকটা তেমনই অনুভব করলাম এবারের সেন্টমার্টিন ভ্রমণে। কক্সবাজার থেকে দারুচিনি দ্বীপে যাওয়া
ভোলা জেলা শহর থেকে প্রায় ১২০ কিলোমিটার দূরে সাগরের কোলঘেঁষে মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদীর মোহনায় গড়ে উঠেছে চর কুকরি মুকরি। বাংলাদেশের অন্যতম বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য হিসেবে পরিচিত এই চরটি তার প্রাকৃতিক
পাহাড় ঝরনা-ঝিরিখ্যাত পর্যটনের সম্ভাবনাময় জনপদ খাগড়াছড়ি। পর্যটকের পদভারে শীতে সরগরম হয়ে উঠেছে খাগড়াছড়ির পর্যটন কেন্দ্রগুলো। শীতের শুরুতে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ পার্ক (ঝুলন্ত সেতু), রহস্যময় সুরঙ্গ আলুটিলা ও রিছাং ঝরনাসহ
মাঘের তীব্র শীতের সকাল, সূর্যের আলো তখনো ভালোভাবে ফোটেনি। এসময় পানি আর বনের ভ্রমণটাই ভিন্ন আমেজের হয়। রাতারগুল ফরেস্টে একটা সকাল কাটিয়েছি আমরা। এমন সবুজের রাজ্যে পরিবেশকর্মীদের মিলনমেলায় পরিণত হয়।
শীত আসতেই শুরু হয় ভ্রমণপিয়াসুদের ছুটে চলা। নতুন বা পুরানো গন্তব্যে সারা বছরই তারা দেশের এপ্রান্ত থেকে ওপ্রান্তে ঘুরে বেড়ান। তবে শীতের সময় এর পরিমাণ অনেক বেশি। বাংলাদেশের পর্যটকদের প্রথম
অন্যান্য দ্বীপদেশগুলোর মত জাঁকজমক না হলেও, বাংলাদেশের উপকূলগুলো মোটেই বঞ্চিত হয়নি প্রাকৃতিক শোভা থেকে। পৃথিবীর এই বৃহত্তম ব-দ্বীপের আঙ্গিনা সযত্নে ধুয়ে দিয়ে যায় বঙ্গোপসাগরের ফেনিল জলরাশি। সামুদ্রিক হাওয়ার পরশে পলিমাটির