আমাদের একটি মেঘের আলয় আছে। যেখানে মেঘেদের অবাধ আনাগোনা। এখানে আসলে মেঘদূত এসে আপনার সংবাদটি পৌঁছে দিবে প্রেয়সীর কাছে। কিংবা আপনি মেঘের মহাসমুদ্রে ভেসে বেড়াবেন যতক্ষণ ইচ্ছে। সারাদিন মেঘ ও
ঘুরাঘুরি করতে করতে আমরা আবারো বেড়িয়ে পড়েছি, এই বাংলার রুপ গিলতে। দলবল নিয়ে আধ বাস টিম ঘুরুঞ্চি ছুটছি এবার নয় কুঁড়ি কান্দার ছয় কুঁড়ি বিল নামে খ্যাত ‘টাঙ্গুয়ার হাওরে’। রাতের
বিভিন্ন জাতি ও জাতিসত্তার সমন্বয়ে আমাদের বাংলাদেশ। সুতরাং, প্রত্যেকের রয়েছে আলাদা উৎসব ও পালাপার্বণ। আবার জাতিভেদে রয়েছে একই উৎসবের ভিন্ন নাম ও উদযাপনের তরিকা। যেমন- বাঙালির যা পহেলা বৈশাখ, চাকমাদের
রেডিয়েন্ট ফিস ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশে নিয়ে এসেছে প্রথম আন্তর্জাতিক মানের ফিস অ্যাকুরিয়াম দেখার সুযোগ। পর্যটন নগরী কক্সবাজার শহরের ঝাউতলায় বিনোদনের নতুন সংযোজন এই ফিশ মিউজিয়াম। সময়-সুযোগ হলে ঘুরে আসুন যে কোনো
প্রতিদিনের কর্মব্যস্তময় জীবন থেকে ছুটি নিয়ে আমরা বাই ঘুরতে যেতে পছন্দ করি। এক্ষেত্রে কারো পছন্দ সমুদ্র, আবার কারো পাহাড়। তবে পাহাড়ের নিস্তব্ধতা আমাদের অনেক বেশি ডাকে। আর পাহাড়ে ঘুরতে যেতে
রাঙামাটির কাপ্তাই হ্রদের জুরাছড়ি উপজেলা সদরের বিলে ফুটেছে অসংখ্য সাদা শাপলা। এই মনোরম দৃশ্য দেখতে প্রতিদিন দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসছেন প্রকৃতিপ্রেমিকরা। বিজয়ের মাস ডিসেম্বর, জাতীয় ফুল সাদা শাপলার সমারোহ জুরাছড়ি
ভ্রমণের জন্য দ্বীপের মতো চমৎকার জায়গা খুব কমই আছে। মূলভূমি থেকে দূরে চারদিক কেবলই পানিতে ঘেরা একেকটি দ্বীপ প্রাণ, প্রকৃতি ও জীবনযাত্রার স্বকীয়তায় অনন্য। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর শ্বাসরুদ্ধকর মনোরম দৃশ্যে
প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যের তীর্থভূমি বান্দরবান। জেলার সাত উপজেলায় অসংখ্য পর্যটন স্পটের সৌন্দর্য উপভোগ করতে বছরজুড়ে হাজার হাজার পর্যটক দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এখানে আসেন। তবে, বিশেষ করে নিরাপত্তার কারণে অনেক
অন্যান্য দ্বীপদেশগুলোর মত জাঁকজমক না হলেও, বাংলাদেশের উপকূলগুলো মোটেই বঞ্চিত হয়নি প্রাকৃতিক শোভা থেকে। পৃথিবীর এই বৃহত্তম ব-দ্বীপের আঙ্গিনা সযত্নে ধুয়ে দিয়ে যায় বঙ্গোপসাগরের ফেনিল জলরাশি। সামুদ্রিক হাওয়ার পরশে পলিমাটির
এ কথার সত্যতা যথাযথ ভাবে বোঝা যায় বাংলাদেশের অত্যন্ত প্রাচীন দ্বীপ সন্দ্বীপে গেলে। স্থানীয় জনগণের কাছে এটি ‘সাগর কন্যা দ্বীপ’ নামেই বেশি পরিচিত। সাধারণত নভেম্বর থেকে মার্চ এই সময়টি বেড়ানোর