ঘুরাঘুরি করতে করতে আমরা আবারো বেড়িয়ে পড়েছি, এই বাংলার রুপ গিলতে। দলবল নিয়ে আধ বাস টিম ঘুরুঞ্চি ছুটছি এবার নয় কুঁড়ি কান্দার ছয় কুঁড়ি বিল নামে খ্যাত ‘টাঙ্গুয়ার হাওরে’। রাতের
অনেকেই মেঘের সৌন্দর্য উপভোগ করতে হাজার হাজার টাকা খরচ করে প্রতিবেশী দেশে যান দার্জিলিং দেখতে। কিন্তু আমাদের এ নীলগিরি রূপ-মাধুর্যে ওপারের দার্জিলিংয়ের চেয়ে কম কিসে? কী নেই আমাদের নীলগিরিতে। প্রকৃতি
চারপাশে ঘন সবুজ অরণ্যের ঢেউ খেলানো ছোট-বড় পাহাড়ের সারি। পাহাড়ে গায়ে সারি সারি আকাশচুম্বী বৃক্ষরাজি। সবুজে মোড়ানো চাদরের ওপর কুয়াশার মতো উড়ছে ধূসর ও শ্বেতশুভ্র মেঘ। যেখানে চলে পাহাড় আর
কুয়াকাটা দক্ষিণ এশিয়ায় এক মাত্র সমুদ্র সৈকত যেখানে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখা যায়।কুয়াকাটা পটুয়াখালী জেলায় অবস্থিত। অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি সাগর কন্যা কুয়াকাটার সৌন্দর্য দেখতে দেশ-বিদেশ থেকে পর্যটকরা ভিড় জমায়
বৃষ্টির পাহাড়টা একটু অন্য রকম। নিঃশব্দের পাহাড় ঢেকে যায় সাদা মেঘের আবরণে। বৃষ্টি শেষে নীল পাহাড়। বারিধারায় ঝরনা ছুটে চলে চঞ্চল বেগে। কচি পাতায় জমে থাকে বৃষ্টির বড় বড় ফোঁটা।
দেশের অন্যতম দর্শনীয় স্থান, যেখানে মেঘের সাথে মানুষের সংস্পর্শ ঘটে তার নাম সাজেক ভ্যালি। বর্তমান সময়ে ভ্রমণ পিপাসু মানুষের সবচেয়ে জনপ্রিয় গন্তব্য সাজেক। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৮০০ ফুট উচু রাঙামাটি জেলার
দমবন্ধ পরিবেশ থেকে একটু স্বস্তি পেতে সিদ্ধান্ত নিলাম সমুদ্রমন্থনের। গন্তব্য সাগরকন্যা কুয়াকাটা। বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের জেলা পটুয়াখালীর একটি উপশহর, নৈসর্গিক দৃশ্যের অবারিত ক্ষেত্র কুয়াকাটা। রাজধানী ঢাকা থেকে যাতায়াতের সুব্যবস্থা রয়েছে। সড়কপথে
শরতের কাশফুল দেখার জন্য এখন সঠিক স্থানের খোঁজ করছেন কমবেশি সবাই। কাশফুলের নরম ছোঁয়ায় মনে প্রশান্তি আসে, সব ক্লান্তি দূর হয়ে যায়। কাশফুল সাধারণত নদীর ধার, জলাভূমি, চরাঞ্চল, শুকনো রুক্ষ
সিলেটে চা বাগানের পর সবচেয়ে পুরনো ভ্রমণস্থল হলো জাফলং। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি এই জাফলংয়ের ওপারে খাসিয়া জৈন্তা পাহাড়, এপারে জাফলংয়ের বুক চিরে বয়ে গেছে দুই নদী। ধলাই ও পিয়াইন। এ
প্রতিদিনের কর্মব্যস্তময় জীবন থেকে ছুটি নিয়ে আমরা বাই ঘুরতে যেতে পছন্দ করি। এক্ষেত্রে কারো পছন্দ সমুদ্র, আবার কারো পাহাড়। তবে পাহাড়ের নিস্তব্ধতা আমাদের অনেক বেশি ডাকে। আর পাহাড়ে ঘুরতে যেতে