যেন সমুদ্রের বুকে চকচকে এক টুকরো হীরের মত দ্বীপ। তীরে তার আছড়ে পড়ছে ঢেউ। ইস্তাম্বুলের কাছের এই দ্বীপের নাম ‘প্রিন্সেস আইল্যান্ড’। স্থানীয়রা ভালোবেসে ‘অ্যাডলার’ নামেই বেশি ডাকে। অন্য দ্বীপগুলো থেকে
সংযুক্ত আরব আমিরাতের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও প্রধান আকর্ষণীয় রাজ্যের নাম দুবাই। বিলাসবহুল জীবনযাপন, চোখ ধাঁধানো রঙিন আলোকরশ্মি, আকাশচুম্বি অট্টালিকা, বিলাসবহুল হোটেল, কৃত্রিম দ্বীপপুঞ্জসহ নানা কারণে দুবাই ভ্রমণপ্রিয়দের পছন্দের শীর্ষে রয়েছে।
টুভালু ; চারদিকে প্রশান্ত মহাসাগরের জলরাশির উত্তাল ঢেউয়ের মাঝে এক নৈসর্গিক দ্বীপদেশ। ৯টি দ্বীপ নিয়ে গঠিত এই দেশটি ওশেনিয়ার অস্ট্রেলিয়া ও হাওয়াই এর মধ্যবর্তী অঞ্চলে অবস্থিত। যার ৮টি দ্বীপেই মানুষের
বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশ হলো মোনাকো। মোনাকো একটি স্বাধীন দেশ, এ নিয়ে মতপার্থক্য রয়েছে। আমি বলবো, এটি একটি স্বাধীন স্টেট। কারণ মোনাকো স্বাধীন দেশ হিসেবে ১৯৯৩ সালের ২৮ মে জাতিসংঘের
করোনা মহামারির স্থবিরতার পরে বিশ্বের অনেক শহরে জীবনযাত্রার মান আবার উন্নত হতে শুরু করেছে। ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের বার্ষিক গ্লোবাল লিভেবিলিটি ইনডেক্স অনুযায়ী, অনেক শহরে সামগ্রিক জীবনযাত্রার মান গত ১৫ বছরের
মালদ্বীপের সরকারী নাম ‘রিপাবলিক অফ মালদ্বীপ’। এটি দক্ষিণ এশিয়ায় ভারত মহাসাগরে অবস্থিত একটি দ্বীপদেশ। দেশটি শ্রীলঙ্কা এবং ভারতের দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত এবং এশিয়া মহাদেশের মূল ভূখণ্ড থেকে এর দূরত্ব প্রায় ১০০০ কিলোমিটার।
ইতালির ঐতিহাসিক নগরী ভেনিস। পানির ওপর ভেসে থাকা দৃষ্টিনন্দন প্রাসাদ, তার গা ঘেঁষে একে-বেঁকে বয়ে চলা স্বচ্ছ লেকের জন্য এর খ্যাতি ভুবনজোড়া। ভেনিসের মতো নান্দনিক শহর পৃথিবীতে খুব কমই আছে।
বিশ্বে বিস্মিত হওয়ার মতো অসংখ্য দৃষ্টিনন্দন স্থান আছে। কোনোটি অনেক বেশি জনপ্রিয়, কোনোটি আবার কিছুটা কম। এমই একটি স্থান মধ্য এশিয়ার দেশ উজবেকিস্তান। ঐতিহাসিক গুরুত্ব ও নজরকাড়া সব মুসলিম স্থাপত্যকর্মের
তৃতীয় বিশ্বের ছোট্ট একটি দেশে আমার জন্ম। নিজের দেশটি ছাড়া চোখ মেলে এই দুনিয়াটা যদি না দেখি তাহলে কিছুই হয়ত জানা হবে না, অনেক কিছুই শেখা হবে না। যতদিন বেঁচে
জাপান এমন এক দেশ যেখানে কাজকে ধর্ম বলে মানা হয়, বর্তমান বিশ্বের ইলেকট্রনিক জিনিস বিপ্লবের ও উন্নত প্রযুক্তির বিস্তারে জাপানের গবেষনা ও ভূমিকা অগ্রগামী। তবে জাপানের আরো কিছু পরিচিতি রয়েছে