থাইল্যান্ড, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এক মনোরম ও পর্যটকপ্রিয় দেশ, তার সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য, সমৃদ্ধ ইতিহাস ও বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতির জন্য বিশ্বব্যাপী পরিচিত। এই ব্লগে আমরা থাইল্যান্ডের ইতিহাস, জনসংখ্যা, সংস্কৃতি, খাবার, পর্যটন স্থান
নিউজিল্যান্ড একটি প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপ রাষ্ট্র, যা প্রকৃতির সৌন্দর্য, উন্নত জীবনমান ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশের জন্য বিশ্বজুড়ে পরিচিত। এই ব্লগে আমরা নিউজিল্যান্ডের ইতিহাস, অবস্থান, জনসংখ্যা, জীবনযাত্রা, ভাষা, শিক্ষা, খাবার, পর্যটন আকর্ষণ,
অস্ট্রেলিয়া বিশ্বের সবচেয়ে বড় দ্বীপ এবং ক্ষুদ্রতম মহাদেশ। এর বৈচিত্র্যময় প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ধনী সংস্কৃতি, এবং উন্নত জীবনমানের কারণে এটি সারা বিশ্বের মানুষদের জন্য একটি জনপ্রিয় গন্তব্য। অস্ট্রেলিয়ার ইতিহাস, জীবনযাত্রা, শিক্ষা,
বিশ্বের শান্তিপূর্ণ দেশগুলোর তালিকা প্রকাশ করেছে অস্ট্রেলিয়ার সিডনিভিত্তিক আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড পিস। প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, তারা সামাজিক সুরক্ষা ও নিরাপত্তা, চলমান অভ্যন্তরীণ-আন্তর্জাতিক সংঘাত ও সামরিকীকরণ—এই তিনটি বিষয়কে
জাতিসংঘের হিসাবে গোটা বিশ্বে দেশের সংখ্যা এখন ১৯৫। এর মধ্যে ১৯৩টি জাতিসংঘের সদস্য। আর এই দেশগুলোর মধ্যে কোনো কোনোটি আয়তনে একেবারেই ছোট। আবার এমনও দেশ আছে, যার পেটের মধ্যে অনায়াসে
কানাডা উত্তর আমেরিকার একটি বিস্তৃত ও উন্নত দেশ। এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, উন্নত জীবনযাত্রা এবং বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি বিশ্বজুড়ে মানুষকে আকৃষ্ট করে। চলুন জেনে নেওয়া যাক কানাডা সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু তথ্য। কানাডার
চোখ ধাঁধানো সমুদ্র, নব দম্পতিদের মধুচন্দ্রিমার স্থান, স্বচ্ছ জলের ঝর্ণা, সমুদ্র বালুকা, পাম গাছ, সবুজে আচ্ছাদিত পাহাড়, নানা রঙ্গের ফুল ও পাখি, শান্ত সমদ্র; এসব কিছু একসাথে উপভোগ করতে আপনাকে
যুক্তরাষ্ট্র (United States of America), পৃথিবীর অন্যতম শক্তিশালী দেশ এবং বিশ্বের অন্যতম প্রধান অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক কেন্দ্র। এ দেশটি শুধু তার বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি ও আধুনিকতার জন্যই নয়, বরং এর দীর্ঘ
বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশ কোনগুলো? মাথাপিছু জিডিপির (পিপিপি) ভিত্তিতে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ১০টি দেশের তালিকা দিয়েছে ফোর্বস ইন্ডিয়া। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চলতি অক্টোবর মাসের হিসাবমতে, মাথাপিছু জিডিপিতে (পিপিপি) বিশ্বের
কোনো দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সেনাবাহিনী গুরুত্বপূর্ণ। অথচ বিশ্বে এমন কিছু দেশ আছে, যাদের সেনাবাহিনীই নেই। তাহলে বাইরের কোনো আক্রমণ থেকে এই দেশগুলোর প্রতিরক্ষা নিশ্চিত হচ্ছে কিভাবে? জানা যাক- সামোয়া ওশেনিয়া