আমাদের পৃথিবী কতটা প্রাচীন, তা ঠিকভাবে বলা কঠিন। পৃথিবী সৃষ্টি হয়েছে, তার মধ্যকার সভ্যতা তৈরি হয়েছে। তবে কোন কিছুই রাতারাতি হয় নি। অনেক সভ্যতা যেমন গড়ে উঠেছে, ঠিক তেমনি অনেক
বিশ্বের সাতটি আশ্চর্য হলো মানুষের সৃষ্ট এমন কিছু স্থাপত্যকীর্তি, যা নির্মাণশৈলী, নান্দনিকতা এবং ঐতিহাসিক গুরুত্বের জন্য সারা বিশ্বের মানুষের কাছে বিস্ময়কর এবং মনোমুগ্ধকর হিসেবে বিবেচিত। যদিও প্রাচীন যুগের সাতটি আশ্চর্য
দ্য গ্রেট ডেজার্ট নামে পরিচিত আফ্রিকার সাহারা মরুভূমি (Sahara Desert) পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম মরুভূমি। প্রায় ৯৪ লক্ষ বর্গকিমি’র এই বিশাল মরুভূমি আফ্রিকার অনেকটা জুড়েই অবস্থিত। এর বাহিরে মিশর, মরক্কো, আকজেরিয়া,
ভারতে ইউনেস্কো ঘোষিত বিশ্ব ঐতিহ্য নিদর্শন সংখ্যা প্রায় ৩৯টি। এরমাঝে প্রাকৃতিক নিদর্শন ৮টি। সাংস্কৃতিক নিদর্শন ৩০টি এবং মিশ্র ১টি। এখানে বিখ্যাত কিছু নিদর্শনের পরিচিতি দেয়া হল। তাজমহল, আগ্রা নিজ স্ত্রী
পৃথিবীর সপ্তম আশ্চর্যের অন্যতম একটি আগ্রার তাজমহল। যমুনা নদীর তীরে অবস্থিত, শ্বেতশুভ্র পাথরের তাজমহল আসলে মুঘল সম্রাট শাহজাহান এবং তার স্ত্রী মুমতাজের ভালোবাসার স্মৃতিচিহ্ন। এই স্মৃতিসৌধটি দেখতে প্রতি বছর দেশ-বিদেশের
পৃথিবীর সপ্তাশ্চর্যের অন্যতম পিরাডিমের তৈরি নিয়ে মানুষের আগ্রহের শেষ নেই। পাঁচ হাজার বছর পূর্বে কিভাবে এই বিশাল পিরামিড তৈরি করা হয়েছে, তা এখনো জানেন না মানবজাতি। বিজ্ঞানীরা প্রতিনিয়ত গবেষণা করে
সমুদ্রপুষ্ঠ থেকে ১১ হাজার ফুট উপরে পেরুর এই শহরটি বৈচিত্রে, স্থাপত্যে ও নিঃসর্গের মাধুর্যে দক্ষিন গোলার্ধের অন্যতম আকর্ষনীয় স্থানের মধ্যে নিজের জায়গা করে নিয়েছে। প্লাজাটির ভিতরে একটি সুবিন্যস্ত বাগান আছে।
তাজমহলকে বলা হয় ‘ভালবাসা ও অনুরাগ’ এর প্রতীক। মুঘল সম্রাট শাহজাহান তার প্রিয়তমা স্ত্রী মমতাজের প্রতি অকৃত্তিম ভালবাসার নিদর্শন স্বরূপ নির্মাণ করেন তাজমহল। ২০,০০০ দক্ষ কারিগর ১৬৩১ খ্রিঃ হতে ১৬৪৮
বিশ্বে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা প্রতিটি স্মৃতিস্তম্ভের পেছনেই আছে অজানা নানা গল্প। এদের মধ্যে বেশ কিছু স্মৃতিস্তম্ভ অনেক প্রাচীন। যা ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে আজও দাঁড়িয়ে আছে। দুঃখজনকভাবে সময়ের পথ পরিক্রমায় বেশ
গোল্ডেন ব্রীজ এবং সানফ্রানসিসকো একে অপরকে জড়িয়ে আছে। উনিশ শতকের দিকে সানফ্রানসিসকোতে সোনার বিপ্লব ঘটে এবং টাকার আশায় মানুষ ভীর জমায় শহরটিতে। ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে শহর এবং শহরের লোকজন।