শতাব্দীর পর শতাব্দী, যুগের পর যুগ ধরে বিশ্ববাসীর নজর কেড়েছে, বিস্ময়ে অভিভূত করেছে অসংখ্য স্থান আর স্থাপনা। কোনটি মানুষের তৈরি, কোনটা বা আবার সম্পূর্ণই প্রাকৃতিক। বহু পুরনো কিংবা অতি সাম্প্রতিক
মুঘম সম্রাট শাহজাহান তার স্ত্রী মমতাজের প্রতি ভালবাসা স্মারক হিসাবে এই স্তম্ভটি নির্মাণ করেছিলেন। সাদা মার্বেলের এই স্থাপত্যটি দিনের বেলায় সূর্যের আলোয় জ্বলজ্বল করে জ্বলতে থাকে। কিন্তু কখনও কী ভেবে
পৃথিবীতে মানব সভ্যতার বিকাশ ঘটেছিল প্রায় 10 হাজার বছর আগে। আর মানুষের বিজ্ঞানচেতনা জেগে ছিল আদিম যুগে আগুন আবিষ্কারের মাধ্যমে। সভ্যতার সাথে সাথেই মানুষের বিজ্ঞান ভাবনার বিকাশ ঘটে। পাহাড়ের গুহায়
নায়াগ্রা নদীটি প্রায় ১২০০ বছর পুরনো হলেও আরো অনেক আগে প্রায় ১৮০০ বছর পূর্বে ওন্টারিওর দক্ষিণে প্রায় ২ থেকে ৩ কিলোমিটার বরফে ঢাকা ছিলো। সমস্ত এলাক জুড়ে বরফ এমন ভাবে
গিজ়া শহরের এক প্রান্তে গিজ়া মালভূমি। জগদ্বিখ্যাত চারকোনা বিশালাকৃতি ইমারতগুলো তার উপরেই। শহরের রাস্তা ধরে এগোতে থাকলে অনেক দূর থেকেই চোখে পড়ে এই চত্বর— গিজ়া পিরামিড কমপ্লেক্স। কেমন লাগে? বলা
ইউনেসকো তাকে ‘ওয়র্ল্ড হেরিটেজ সাইট’-এর তকমা দিয়েছে। এই স্থানটির নাম হল স্টোন ফরেস্ট বা শিলিন। কুনমিং হল অন্যতম গেটওয়ে অফ চায়না। সেই প্রবেশদ্বার দিয়ে যদি দক্ষিণ চিনে প্রবেশ করে যায়
তাজমহলকে বলা হয় ‘ভালবাসা ও অনুরাগ’ এর প্রতীক। মুঘল সম্রাট শাহজাহান তার প্রিয়তমা স্ত্রী মমতাজের প্রতি অকৃত্তিম ভালবাসার নিদর্শন স্বরূপ নির্মাণ করেন তাজমহল। ২০,০০০ দক্ষ কারিগর ১৬৩১ খ্রিঃ হতে ১৬৪৮
আইফেল টাওয়ার ফ্রান্স এর রাজধানী প্যারিসে অবস্থিতি এটি শুধু একটি ইস্পাতের কাঠামেই নয় এটি নির্মাণকাল সময়থাকেই ফ্রান্সের আভিজাত্য ও পরিচিতির প্রতীক হয়ে রয়েছে। কারণ আইফেল টাওয়ার পৃথিবীর প্রথম টাওয়ার যেটিকে
ড্রাগনের দেশ চীনের ঐতিহ্যবাহী একটি স্থানের নাম মহাপ্রাচীর। ইংরেজিতে যা ‘গ্রেট ওয়াল’ নামে পরিচিত। মূলত বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে সুরক্ষার মানসে গড়ে তোলা হয় এই প্রাচীর। বিশেষ করে খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম শতাব্দী
মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে অবস্থিত আকাশচুম্বি অট্টালিকা পেট্রোনাস টাওয়ার। ১৯৯৮ সাল থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত এটিই ছিল বিশে^র সবচেয়ে উচুভবন। ভবনটি মালয়েশিয়ার একমাত্র প্রতীক হয়ে উঠেছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ ইসলামিক স্থাপত্য