গিজ়া শহরের এক প্রান্তে গিজ়া মালভূমি। জগদ্বিখ্যাত চারকোনা বিশালাকৃতি ইমারতগুলো তার উপরেই। শহরের রাস্তা ধরে এগোতে থাকলে অনেক দূর থেকেই চোখে পড়ে এই চত্বর— গিজ়া পিরামিড কমপ্লেক্স। কেমন লাগে? বলা
ইতালির রোমকে বলা হয় চির শান্তির নগরী। ভাবলে অবাক হতে হয়, এ নগরীতেই রয়েছে গ্ল্যাডিয়েটরদের যুদ্ধ আর রোমান সাম্রাজ্যে টিকে থাকার লড়াইয়ের প্রতীক, রক্তাক্ত লড়াইয়ের মঞ্চ কলোসিয়াম। কলোসিয়াম প্রাচীন স্থাপত্যশিল্পের এক
ইউনেসকো তাকে ‘ওয়র্ল্ড হেরিটেজ সাইট’-এর তকমা দিয়েছে। এই স্থানটির নাম হল স্টোন ফরেস্ট বা শিলিন। কুনমিং হল অন্যতম গেটওয়ে অফ চায়না। সেই প্রবেশদ্বার দিয়ে যদি দক্ষিণ চিনে প্রবেশ করে যায়
গোল্ডেন ব্রীজ এবং সানফ্রানসিসকো একে অপরকে জড়িয়ে আছে। উনিশ শতকের দিকে সানফ্রানসিসকোতে সোনার বিপ্লব ঘটে এবং টাকার আশায় মানুষ ভীর জমায় শহরটিতে। ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে শহর এবং শহরের লোকজন।
ড্যান ব্রাউনের ইনফার্নো পড়েছিলেন তো? যদি পড়ে থাকেন তবে তুরস্ক নামক দেশটির অনেক কিছুই আপনার জানা থাকবার কথা। আচ্ছা, বই না হয় পড়া হলো না। কিন্তু ট্রয় নগরীর কিংবদন্তী নিশ্চয়
উচ্চতার দিক থেকে বর্তমানে ১৬ নম্বরে রয়েছে মালয়েশিয়ার ‘পেট্রোনাস টাওয়ার’। ১৯৯৭ সালে নির্মাণ কাজ শেষ হলে সে সময়ে সর্বোচ্চ ভবন ‘সিয়ার্স টাওয়ার’কে ছাড়িয়ে শ্রেষ্ঠত্ব নিজের দখলে নেয় সুউচ্চ এই ভবনটি।
পৃথিবীতে মানব সভ্যতার বিকাশ ঘটেছিল প্রায় 10 হাজার বছর আগে। আর মানুষের বিজ্ঞানচেতনা জেগে ছিল আদিম যুগে আগুন আবিষ্কারের মাধ্যমে। সভ্যতার সাথে সাথেই মানুষের বিজ্ঞান ভাবনার বিকাশ ঘটে। পাহাড়ের গুহায়
সমুদ্রপুষ্ঠ থেকে ১১ হাজার ফুট উপরে পেরুর এই শহরটি বৈচিত্রে, স্থাপত্যে ও নিঃসর্গের মাধুর্যে দক্ষিন গোলার্ধের অন্যতম আকর্ষনীয় স্থানের মধ্যে নিজের জায়গা করে নিয়েছে। প্লাজাটির ভিতরে একটি সুবিন্যস্ত বাগান আছে।
সভ্যতার এক উর্বরভূমি বলা চলে চীনকে। সেই অনাদিকাল থেকেই চীন তার নিজের ভেতর উকিয়ে রেখেছে অনন্য সব কীর্তি। বর্তমান বিশ্বে অন্যতম পরাশক্তির এই দেশ ইতিহাস-ঐতিহ্যে বেশ সমৃদ্ধ। চীনাদের ইতিহাস অনেক
পৃথিবীর সপ্তমাশ্চর্যের কথা ভাবলে প্রথমেই আসে মিসরের পিরামিডের নাম। প্রায় সাড়ে চার হাজার বছর আগে নির্মাণ করা এই বিস্ময়কর স্থাপনার কাঠামো এবং নির্মাণশৈলীর রহস্য নিয়ে এখনও আগ্রহের কমতি নেই। ভিনগ্রহ