সভ্যতার এক উর্বরভূমি বলা চলে চীনকে। সেই অনাদিকাল থেকেই চীন তার নিজের ভেতর উকিয়ে রেখেছে অনন্য সব কীর্তি। বর্তমান বিশ্বে অন্যতম পরাশক্তির এই দেশ ইতিহাস-ঐতিহ্যে বেশ সমৃদ্ধ। চীনাদের ইতিহাস অনেক
ভারতে ইউনেস্কো ঘোষিত বিশ্ব ঐতিহ্য নিদর্শন সংখ্যা প্রায় ৩৯টি। এরমাঝে প্রাকৃতিক নিদর্শন ৮টি। সাংস্কৃতিক নিদর্শন ৩০টি এবং মিশ্র ১টি। এখানে বিখ্যাত কিছু নিদর্শনের পরিচিতি দেয়া হল। তাজমহল, আগ্রা নিজ স্ত্রী
আইফেল টাওয়ার ফ্রান্স এর রাজধানী প্যারিসে অবস্থিতি এটি শুধু একটি ইস্পাতের কাঠামেই নয় এটি নির্মাণকাল সময়থাকেই ফ্রান্সের আভিজাত্য ও পরিচিতির প্রতীক হয়ে রয়েছে। কারণ আইফেল টাওয়ার পৃথিবীর প্রথম টাওয়ার যেটিকে
মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে অবস্থিত আকাশচুম্বি অট্টালিকা পেট্রোনাস টাওয়ার। ১৯৯৮ সাল থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত এটিই ছিল বিশে^র সবচেয়ে উচুভবন। ভবনটি মালয়েশিয়ার একমাত্র প্রতীক হয়ে উঠেছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ ইসলামিক স্থাপত্য
গোল্ডেন ব্রীজ এবং সানফ্রানসিসকো একে অপরকে জড়িয়ে আছে। উনিশ শতকের দিকে সানফ্রানসিসকোতে সোনার বিপ্লব ঘটে এবং টাকার আশায় মানুষ ভীর জমায় শহরটিতে। ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে শহর এবং শহরের লোকজন।
অস্ট্রেলিয়া দেশটি হলো একটি দ্বীপ-মহাদেশ। এটি মূলত এশিয়ার দক্ষিণ-পূর্বে ওশেনিয়া অঞ্চলে অবস্থিত। কাছাকাছি দ্বীপ তাসমানিয়া নিয়ে এটি কমনওয়েল্থ অফ অস্ট্রেলিয়া গঠন করেছে। দেশটির উত্তরে তিমুর সাগর, আরাফুরা সাগর, ও টরেস
পৃথিবীতে অসংখ্য নান্দনিক ও ব্যতিক্রমী ব্রিজ থাকলেও লন্ডনের টাওয়ার ব্রিজের মতো এতটা আবেদন বোধ করি আর কোনো ব্রিজেরই নেই। অনন্য স্থাপত্য শৈলীতে ব্রিজটি সারাবিশ্বের অন্য আর সব ব্রিজের চাইতে আলাদা।
ইউনেসকো তাকে ‘ওয়র্ল্ড হেরিটেজ সাইট’-এর তকমা দিয়েছে। এই স্থানটির নাম হল স্টোন ফরেস্ট বা শিলিন। কুনমিং হল অন্যতম গেটওয়ে অফ চায়না। সেই প্রবেশদ্বার দিয়ে যদি দক্ষিণ চিনে প্রবেশ করে যায়
নানা জীববৈচিত্র্যে আর ঘন জঙ্গলে ঘেরা আমাজন নদী। এই নদীর অন্যতম এক রহস্য বলা যায় পিরানহা মাছ। এরই মধ্যে যা আমাজন ছাড়িয়ে ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বের অন্যান্য সাগর-নদীতে। মানুষের ভয় ও
নীল নদের যে শাখাটি খুঁজে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা সেটির নাম ‘আহরামাত’। আরবিতে ‘আহরামাত’ শব্দের অর্থ পিরামিড। নদীর ওই শাখাটি খুব সম্ভবত ৬৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং ২০০ থেকে ৭০০ মিটার প্রশস্ত ছিল।