উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘তেল দেয়ার সংস্কৃতি থেকে সরকারি কর্মকর্তাদের বেরিয়ে আসতে হবে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানিখাতে যেখানেই হাত দেয়া হচ্ছে, সেখানেই দুর্নীতি। পেট্রোবাংলার অধীনে যেসব কোম্পানি আছে, অচিরেই সেগুলোর সচিব ও চেয়ারম্যান বদলে দেয়া হবে।’
পেট্রোবাংলা দুর্নীতিতে আকণ্ঠ নিমজ্জিত উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ‘দুর্নীতিবাজ সচিব কিংবা উচ্চপদস্থ কেউ কাজে যতই দক্ষ হোন না কেন, প্রমাণ পেলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। প্রয়োজনে ছাত্রদের সুযোগ দেয়া হবে।’
এ সময় সংস্থা প্রধানদের সম্পদের হিসাবও চান তিনি। বলেন, ‘সংস্থা প্রধানদের সম্পদের হিসাব চাইবো, আমরাও আমাদের সম্পদের হিসাব দেবো।’
সুলভমূল্যে গ্যাস সরবরাহ, নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের মতো গ্রাহকসেবা দেখে বিবেচনা করা হবে কতটা সফল বা উন্নতি হচ্ছে এই খাতে। চেনা মুখ দেখে আর আমরা প্রকল্প নেবো না। এক্ষেত্রে উন্মুক্ত প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা থাকবে বলেও জানান বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা।
প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের বিষয়ে ফাওজুল কবির খান বলেন, বেশি বেশি পাওয়ার প্ল্যান্ট আর বেশি দামে জ্বালানি কেনা নয়, সাধারণ মানুষের সেবা কতটা নিশ্চিত হলো, তার প্রতি গুরুত্ব দিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার করা হবে।
Like this:
Like Loading...