বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী বিদেশে পড়তে যান। বিদেশে উচ্চশিক্ষায় ভাষাগত যোগ্যতা প্রয়োজন। বিশ্বের অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনার মাধ্যম ইংরেজি। তাই আন্তর্জাতিক এই ভাষায় দক্ষতা প্রমাণে একটি পরীক্ষা দিতে হয়।
পোল্যান্ড ইউরোপের একটি দেশ। জার্মানি, চেক প্রজাতন্ত্র, স্লোভাকিয়া, ইউক্রেন, বেলারুশ, লিথুয়ানিয়া এবং রাশিয়ার সঙ্গে দেশটির সীমান্ত আছে। পোল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যেকোনো কোর্সে পড়তে পারেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা। আইইএলটিএস ছাড়া পোল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অধ্যয়নের
উচ্চশিক্ষা, গবেষণা, পড়াশোনার মান, পরিবেশ এবং ফান্ডিংয়ের সুযোগ-সুবিধার জন্য বর্তমানে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের কাছে যুক্তরাষ্ট্র অত্যন্ত আগ্রহের গন্তব্য। বিশ্ব র্যা ঙ্কিংয়ের শীর্ষ পর্যায়ের অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান দেশটিতে। আছে বেশ কিছু স্কলারশিপও।
স্বীকৃতিপ্রাপ্ত ডিগ্রি, বাস্তব অভিজ্ঞতা, উন্নত প্রযুক্তি, পেশাগত জীবনে প্রবেশের মতো বিভিন্ন সুযোগের সম্ভার রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। উচ্চশিক্ষা অর্জনে তাই শিক্ষার্থীদের প্রথম পছন্দে থাকে দেশটির নাম। আমেরিকান ইউনিভার্সিটি ইমার্জিং গ্লোবাল লিডার
ইউরোপের রাজনৈতিক, বাণিজ্যিক, সামাজিক ও যোগাযোগব্যবস্থার কেন্দ্রস্থল হাঙ্গেরি। উন্নত শিক্ষাব্যবস্থা এবং ডিগ্রির কারণে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা হাঙ্গেরির বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করতে আসেন। হাঙ্গেরিও আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অবারিত সুযোগ-সুবিধা
বর্তমান বিশ্বে উচ্চশিক্ষায় যেসব দেশ শিক্ষার্থীদের কাছে পছন্দের, তার মধ্যে অস্ট্রেলিয়া অন্যতম। বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে প্রথম ১০০-এর মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার ছয়-সাতটি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। প্রতিটা বিশ্ববিদ্যালয়ে তুলনামূলক দুর্বল শিক্ষার্থীদের আলাদা যত্ন নেওয়া হয়।
উচ্চশিক্ষায় বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের পছন্দের একটি দেশ হচ্ছে যুক্তরাজ্যে। প্রতিবছর উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষার জন্য দেশটিতে পাড়ি জমিয়ে থাকেন। এর অন্যতম কারণ হচ্ছে যুক্তরাজ্যের শিক্ষাব্যবস্থা এবং উন্নত জীবনব্যবস্থা। দেশটির সরকার এবং
বিশ্বমানের শিক্ষা অর্জনে অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর প্রতি আগ্রহ বাড়ছে শিক্ষার্থীদের। সেই তালিকায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সংখ্যাও ধীরে ধীরে বাড়ছে। ইন্টারন্যাশনাল শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি, আবাসন খরচসহ অন্যান্য ব্যয় বহন করতে দেশটির সরকার ও
চীনে গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা প্রায় ২৫৬১। যার মধ্যে ১৮৪৪টি বিশ্ববিদ্যালযয়ে পিএইচডি ডিগ্রি দেওয়া হয়। কমপক্ষে ৫০০ বিশ্ববিদ্যালয় আছে, যেখানে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হয়। এর অর্থ হচ্ছে, এই সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে
প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে চাকরি পাওয়ার পূর্ব শর্ত বদলে গেছে। শুধু সার্টিফিকেটের ফলাফল ভালো হলেই চাকরির দেখা মেলে না। আর এই চাকরি যদি হয় উন্নত কোন দেশে, তাহলে কোন কথাই নেই। আপনার