শরতের পাহাড় এখন মেঘে সেজেছে। পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে রোদ, মেঘ আর বৃষ্টির খেলা। ভোর থেকেই পাহাড়ে উড়ে বেড়ায় সাদা মেঘের ভেলা। এই সৌন্দর্য দেখতে অনেকেই পাহাড়ে ঘুরতে আসেন। রাঙামাটির বিভিন্ন
আমাদের সাহিত্যে বর্ষার কাব্যগত ঐতিহ্য অত্যন্ত সমৃদ্ধ। রবীন্দ্রসাহিত্যে বর্ষার স্থান বিশিষ্ট ও তাৎপর্যপূর্ণ। বাংলার বর্ষার পূর্ণ রূপ রবীন্দ্রনাথ ফুটিয়ে তুলেছেন তার অজস্র গান ও কবিতায়। কালিদাসের ‘মেঘদূত’ বর্ষার কাব্য হিসেবে
হিন্দুদের একটি উৎসব দোলযাত্রা। দোলযাত্রার সাথে আরেকটি বিষয় বিশেষভাবে জড়িত; আর তা হলো হোলি উৎসব। এই উৎসবকে বসন্ত উৎসবও বলা হয়। প্রচলিত বাংলা পঞ্জিকা অনুসারে ফাগুন মাসের ১৪তম রাতের পরের
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরূপ লীলাভূমি এই বাংলাদেশ। অপরূপা এ দেশের সবুজ বন-বনানী, সুবিশাল ম্যানগ্রোভ বনরাজি, নদনদী, শ্যামল পাহাড়, বিস্তীর্ণ সমুদসৈকত, প্রাচীন ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনসমূহ যুগ যুগ ধরে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের
পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়িদের ঐতিহ্যবাহী উৎসব হচ্ছে বৈসাবি উৎসব। যাকে বাংলায় চৈত্র সংক্রান্তি হিসেবে ধরা হয়। পুরনো বর্ষকে বিদায় এবং নববর্ষকে স্বাগত জানানোর মধ্য দিয়ে ঐতিহ্যবাহী এই বৈসাবি উৎসব পাহাড়ি জাতিসত্ত্বাসমূহের
প্রকৃতির অপরূপ লীলাভূমি বাংলাদেশ। এখানে প্রতিনিয়ত প্রকৃতিতে চলে রঙ বদলের খেলা। ষড়ঋতুর এই বাংলাদেশে প্রতিটি ঋতুরই আছে আলাদা রূপ, রস, রঙ, গন্ধ এবং বৈচিত্র্য। ক্ষণে ক্ষণে বদলে যায় প্রকৃতির রঙ।
বৈচিত্র্যময় দেশ আমদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। বাংলায় বহুকাল ধরে এর ঋতু বৈচিত্র্য পরিলক্ষিত হয়। এখানে মূলত ছয় ঋতু : গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত। এক বছরে ছয়টি ঋতুর
আমাদের এই দেশ, বাংলাদেশ সীমাহীন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর। বিচিত্র রূপের লীলাভূমি এই দেশ। যারা এই বিশ্ব-প্রকৃতির অনন্তময় বিচিত্রার মধ্যে নিজেকে খুঁজে পেতে চায়, তাদের জন্য রয়েছে এদেশের নির্মল আকাশ, পুষ্প-পল্লব,
বাঙালির চিরচেনা সম্পর্কগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো শরৎ আর নীল-সাদা রঙের মেলবন্ধন। উৎসবপ্রিয় বাঙালি যেকোনো ঋতুকে বরণ করে নিতে প্রাধান্য দেয় নির্দিষ্ট কিছু রংকে। যেমন বসন্তবরণে হলুদ, বৈশাখে লাল-সাদার মতো শরৎকালে
এখন শরৎকাল। শরৎ মানে নীল আকাশে শুভ্র মেঘের ভেলা। ক্ষণে ক্ষণে রূপ বদলায় শরতের আকাশ। নীল আকাশে সুতা-নাটাইহীন সাদা ঘুড়ির মতো দিনভর উড়ে বেড়ায় মেঘের দল। হাওরপারে শরতের এমন রূপ