মধু পূর্ণিমা । এটি বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব। ঢাকা, চট্টগ্রাম ও তিন পার্বত্য জেলায় দিনটিকে মধু-অর্ঘ হিসেবে পালন করা হয়। দেশের অন্যান্য স্থানের মতো বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের মানুষরা রাজধানীতেও
দেশীয় ফ্যাশন হাউসে একবার গিয়ে দেখুন। গামছার শাড়ি, কুর্তি, ব্লাউজ আর কটি এখন বাড়তে শুরু করেছে। গামছা দিয়ে বানানো ব্যাগ, টুপি, হেডব্যান্ড এমনকি পার্সও এখন দেদারসে ব্যবহৃত হচ্ছে। গামছার মতো
প্রকৃতির অপরূপ লীলাভূমি বাংলাদেশ। এখানে প্রতিনিয়ত প্রকৃতিতে চলে রঙ বদলের খেলা। ষড়ঋতুর এই বাংলাদেশে প্রতিটি ঋতুরই আছে আলাদা রূপ, রস, রঙ, গন্ধ এবং বৈচিত্র্য। ক্ষণে ক্ষণে বদলে যায় প্রকৃতির রঙ।
শুভ্র কাশফুলে ছেয়ে গেছে সিরাজগঞ্জের কাজিপুরের যমুনা নদীর পাড়সহ আশপাশের এলাকা। যেদিকে চোখ যায় সাদা মেঘের ভেলা চোখে পড়ে। মনভোলানো সে দৃশ্য দেখতে মানুষ ভিড় করছেন মেঘনার দুই পাড়ে। সরেজমিনে
৫৭ হাজার বর্গমাইলের বাংলাদেশকে সৃষ্টিকর্তা যেন নিজ হাতে সাজিয়েছেন। কবি- হিত্যিকরা তাদের সৃষ্টিতে বাংলার প্রকৃতির বন্দনা করেছেন। সৌন্দর্যের আধার এই দেশটিতে বছরের একেকটা সময় একেক রূপে আবির্ভূত হয়। তেমনি বছর
পাহাড় আর মেঘের মিতালির রূপ নিয়ে আছে বান্দরবানের থানচি উপজেলা। সারা দিন মেঘের সঙ্গে পাহাড় এখানে খেলা করে। শরতের এই সময়ে কখনো প্রচণ্ড গরম, কখনো বৃষ্টি। বৃষ্টির পরে আবার মেঘের
জলবতী মেঘের বাতাস নিয়ে বর্ষা এল বাংলার সঘন সজল প্রকৃতিতে। আজ পয়লা আষাঢ়, বর্ষা ঋতুর প্রথম দিন। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বর্ষা ঋতুর বন্দনা করে লিখেছেন, ‘এসো শ্যামল সুন্দর,/ আনো তব
বাঙালির সনাতন হিন্দুদের পার্বণের কোনো শেষ নেই। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি পার্বণ হচ্ছে দোল দোল পূর্ণিমা বা দোল উৎসব। দোলকে রঙের উৎসব বলা হয়, যা ফাল্গুন মাসের পূর্ণিমা তিথিতে উদ্যাপিত
আমাদের এই দেশ, বাংলাদেশ সীমাহীন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর। বিচিত্র রূপের লীলাভূমি এই দেশ। যারা এই বিশ্ব-প্রকৃতির অনন্তময় বিচিত্রার মধ্যে নিজেকে খুঁজে পেতে চায়, তাদের জন্য রয়েছে এদেশের নির্মল আকাশ, পুষ্প-পল্লব,
শরতের পাহাড় এখন মেঘে সেজেছে। পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে রোদ, মেঘ আর বৃষ্টির খেলা। ভোর থেকেই পাহাড়ে উড়ে বেড়ায় সাদা মেঘের ভেলা। এই সৌন্দর্য দেখতে অনেকেই পাহাড়ে ঘুরতে আসেন। রাঙামাটির বিভিন্ন