উপজাতিরা এক উৎসব প্রিয় জাতি। জন্মের পর থেকেই ধর্মীয়, সামাজিক এবং ঋতু ভেদে বিভিন্ন উৎসব আনন্দে মেতে উঠেন তারা। উৎসব মুখর জীবন যাপন করে সারাজীবন। নিজ নিজ ধর্ম অনুসারে তাদের
হিন্দুদের একটি উৎসব দোলযাত্রা। দোলযাত্রার সাথে আরেকটি বিষয় বিশেষভাবে জড়িত; আর তা হলো হোলি উৎসব। এই উৎসবকে বসন্ত উৎসবও বলা হয়। প্রচলিত বাংলা পঞ্জিকা অনুসারে ফাগুন মাসের ১৪তম রাতের পরের
দোল পূর্ণিমা, বাংলার বসন্ত উৎসব। প্রতি বছর বাঙালীরা এই দিনটিতে রঙ খেলায় আনন্দ উৎসবে মেতে ওঠে। দোলযাত্রা যেন বসন্তের আহ্বান। এই উৎসবটি যেন জানিয়ে দেয় শীত বিদায় নিয়েছে, এসেছে বসন্তের
বাংলাদেশের গ্রামীন জনপদে আপনি গ্রামীন সংস্কৃতির স্বাদ পাবেন। গ্রামের মানুষের সহজ সরল জীবনযাপন, তাদের অনাবিল মুখের হাসি আপনাকে মুগ্ধ করবে। তাইতো বিদেশী পর্যটকদের একমাত্র আকর্ষন গ্রাম এবং গ্রামীন জনপদ। তাদের
রূপময়ী বাংলার প্রকৃতি । এই রূপে মুগ্ধ হয়ে কবি জীবনানন্দ দাশ লিখেছেন “বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ খুঁজিতে যাই না আর ।” সুজলা সুফলা বাংলার বাইরে গেলে
বাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। এদেশের ঋতু বৈচিত্র বড়ই মনোহর। প্রতিটি ঋতু তার আপন বৈশিষ্ট্যে সমুজ্জ্বল। গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ হেমন্ত, শীত ও বসন্তের আগমন মানুষ টের পায় প্রত্যেক ঋতুর সাধারণ কিছু বৈশিষ্ট্যের
বাংলাদেশের গ্রামীন জনপদে আপনি গ্রামীন সংস্কৃতির স্বাদ পাবেন। গ্রামের মানুষের সহজ সরল জীবনযাপন তাদের অনাবিল মুখের হাসি আপনাকে মুগ্ধ করবে। তাইতো বিদেশী পর্যটকদের একমাত্র আকর্ষন গ্রাম এবং গ্রামীন জনপদ। তাদের
নরসিংদীর রায়পুরার খলিলাবাদ বিলে প্রতি বছরের মতো এবারও ঐতিহ্যবাহী পলো বাওয়া উৎসব করেছে মাছ শিকারিরা। বৃহস্পতিবার (২ মার্চ) দুপুরে এই উৎসবে যোগ দেয় দেশের বিভিন্ন জেলার দুই হাজারেরও বেশি মাছ
দু’চোখ যেদিকে যায় মাঠজুড়ে শুধুই সাদা আর সাদার সমারোহ। দূর থেকে দেখলে মনে হবে মাঠের পর মাঠ সাদা চাদর বিছিয়ে রাখা হয়েছে। আসলে এগুলো পিয়াজ বীজের কদম। যেটি এখানকার কৃষকদের
বৈচিত্র্যময় দেশ আমদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। বাংলায় বহুকাল ধরে এর ঋতু বৈচিত্র্য পরিলক্ষিত হয়। এখানে মূলত ছয় ঋতু : গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত। এক বছরে ছয়টি ঋতুর