ষড়ঋতুর দেশ বাংলাদেশ।ছয়টি ঋতুর বৈচিত্রময় প্রভাব সর্বত্রই পরিলক্ষিত। গ্রীষ্মকালের আসল রূপটি দেখতে হলে আপনাকে আসতে হবে বাংলাদেশে। নদীর স্বচ্ছ পানিতে প্রান ভরে গোসল, মজা করে গ্রীষ্মকালিন ফল খেতে বা ফলের
সব লোকে কয় লালন কি জাঁত সংসারে- জাঁত, সংসার, ধর্ম যার কাছে গৌণ, মানব প্রেমই যার কাছে মূখ্য। উপমহাদেশের আধ্যত্তিক সেই বাউলের নাম লালন ফকির। কুষ্টিয়ার ছেউড়িয়াতে তিনি মানব প্রেমের
বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব গৌতম বুদ্ধের জন্মোৎসব শুভ বৌদ্ধ পূর্ণিমা বঙ্গাব্দঃ বৈশাখ ৩০ (*চাঁদ দেখার উপরে নির্ভর)। গৌতম বুদ্ধের শুভজন্ম, বোধিজ্ঞান ও মহাপরিনির্বাণ লাভ এই তিন ঘটনার স্মৃতি বিজড়িত
প্রকৃতির অপরূপ লীলাভূমি বাংলাদেশ। এখানে প্রতিনিয়ত প্রকৃতিতে চলে রঙ বদলের খেলা। ষড়ঋতুর এই বাংলাদেশে প্রতিটি ঋতুরই আছে আলাদা রূপ, রস, রঙ, গন্ধ এবং বৈচিত্র্য। ক্ষণে ক্ষণে বদলে যায় প্রকৃতির রঙ।
আইএলও সনদ অনুযায়ী, যাদের ভিন্ন সংস্কৃতি ও রীতি- নীতি রয়েছে, জীবিকার ধরণ ভিন্ন, ভিন্ন আইন দ্বারা সামাজিক জীবন পরিচালিত হয় তারাই আদিবাসী। আদিবাসীদের বসতি রয়েছে বাংলাদেশেও। প্রায় ৪৫ ধরণের আদিবাসী
বাংলাদেশের গ্রামীন জনপদে আপনি গ্রামীন সংস্কৃতির স্বাদ পাবেন। গ্রামের মানুষের সহজ সরল জীবনযাপন তাদের অনাবিল মুখের হাসি আপনাকে মুগ্ধ করবে। তাইতো বিদেশী পর্যটকদের একমাত্র আকর্ষন গ্রাম এবং গ্রামীন জনপদ। তাদের
সৃষ্টিকর্তা যেন তার অপরূপ মহিমায় সৃষ্টি করেছেন রূপসী বাংলাদেশ। বাংলার রূপ আমি দেখিয়াছি কবির ভাষায়, তাইতো বাংলার সব কিছুতেই ‘খুজে পাই’ বাংলার মানুষের মনপ্রাণ। আমাদের জীবনজীবিকা তাইতো বাংলার মাটির সাথে
রূপময়ী বাংলার প্রকৃতি । এই রূপে মুগ্ধ হয়ে কবি জীবনানন্দ দাশ লিখেছেন “বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ খুঁজিতে যাই না আর ।” সুজলা সুফলা বাংলার বাইরে গেলে
যেকোনো উৎসব মানুষের আনন্দ প্রকাশের অন্যতম মাধ্যম। নানা বর্ণ এবং বৈচিত্রে পরিপূর্ণ আমাদের এই বাংলাদেশ। এদেশে বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী মানুষেরা বাস করে। মুসলিম-প্রধান বাংলাদেশে বিভিন্ন ধর্মীয় উৎসব সবাই মিলেমিশে উদযাপন করে।
উপজাতিরা এক উৎসব প্রিয় জাতি। জন্মের পর থেকেই ধর্মীয়, সামাজিক এবং ঋতু ভেদে বিভিন্ন উৎসব আনন্দে মেতে উঠেন তারা। উৎসব মুখর জীবন যাপন করে সারাজীবন। নিজ নিজ ধর্ম অনুসারে তাদের