বৈচিত্র্যময় দেশ আমদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। বাংলায় বহুকাল ধরে এর ঋতু বৈচিত্র্য পরিলক্ষিত হয়। এখানে মূলত ছয় ঋতু : গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত। এক বছরে ছয়টি ঋতুর
ভোর না হতেই মেঘের দামামা। তুমুল বৃষ্টি। সূর্য ওঠার কালে অন্ধকার হয়ে আসে পৃথিবী। আর কী বিদ্যুৎ চমকানিতে চমকে যায় পিলে! আহা, প্রচণ্ড দাবদাহের সময় এমন বৃষ্টির জন্যই ছিল কত
হাওর অঞ্চলের কোথাও কোথাও বলা হয়, ‘বর্ষায় নাও, শুকনায় পাও’। অর্থাৎ বর্ষাকালে নৌকা ছাড়া গতি নেই। শুকনায় পায়ে হেঁটে চলাচল করতে হয়। পথঘাট, সেতু হয়ে হাওর অঞ্চলের যোগাযোগের পুরনো ছবিটা
আমাদের সাহিত্যে বর্ষার কাব্যগত ঐতিহ্য অত্যন্ত সমৃদ্ধ। রবীন্দ্রসাহিত্যে বর্ষার স্থান বিশিষ্ট ও তাৎপর্যপূর্ণ। বাংলার বর্ষার পূর্ণ রূপ রবীন্দ্রনাথ ফুটিয়ে তুলেছেন তার অজস্র গান ও কবিতায়। কালিদাসের ‘মেঘদূত’ বর্ষার কাব্য হিসেবে
বাংলাদেশের গ্রামীন জনপদে আপনি গ্রামীন সংস্কৃতির স্বাদ পাবেন। গ্রামের মানুষের সহজ সরল জীবনযাপন তাদের অনাবিল মুখের হাসি আপনাকে মুগ্ধ করবে। তাইতো বিদেশী পর্যটকদের একমাত্র আকর্ষন গ্রাম এবং গ্রামীন জনপদ। তাদের
ভারতবর্ষের শাস্ত্রীয়, কথক, ভরতনাট্যম থেকে ভিন্ন আঙ্গিকের এই মনিপুরী রাসনৃত্য তার কোমলতা, আঙ্গিক, রুচিশীল ভঙ্গিমা ও সৌন্দর্য দিয়ে জয় করেছে সংস্কৃতজনের মন। এই নৃত্যকলার সার্বজনীন প্রসার ঘটে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের
উপজাতিরা এক উৎসব প্রিয় জাতি। জন্মের পর থেকেই ধর্মীয়, সামাজিক এবং ঋতু ভেদে বিভিন্ন উৎসব আনন্দে মেতে উঠেন তারা। উৎসব মুখর জীবন যাপন করে সারাজীবন। নিজ নিজ ধর্ম অনুসারে তাদের
বৈচিত্র্যময় দেশ আমদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। বাংলায় বহুকাল ধরে এর ঋতু বৈচিত্র্য পরিলক্ষিত হয়। এখানে মূলত ছয় ঋতু : গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত। এক বছরে ছয়টি ঋতুর
বাংলাদেশ ইতিহাস ঐতিহ্যর দেশ। এদিক থেকে বেশ সমৃদ্ধশালী। দেশের বিভিন্ন জেলা আমাদের সংস্কৃতিকে করেছে আলোকিত। বাংলাদেশের কোন জেলা খাবার, কৃষ্টি, পোশাক ও স্থানের ইত্যাদির কারণে বিখ্যাত। আমাদের ৮টি বিভাগের মধ্যে
বৈচিত্র্যময় দেশ আমদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। বাংলায় বহুকাল ধরে এর ঋতু বৈচিত্র্য পরিলক্ষিত হয়। এখানে মূলত ছয় ঋতু : গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত। এক বছরে ছয়টি ঋতুর