বাংলাদেশের গ্রামীন জনপদে আপনি গ্রামীন সংস্কৃতির স্বাদ পাবেন। গ্রামের মানুষের সহজ সরল জীবনযাপন তাদের অনাবিল মুখের হাসি আপনাকে মুগ্ধ করবে। তাইতো বিদেশী পর্যটকদের একমাত্র আকর্ষন গ্রাম এবং গ্রামীন জনপদ। তাদের
প্রকৃতির অপরূপ লীলাভূমি বাংলাদেশ। এখানে প্রতিনিয়ত প্রকৃতিতে চলে রঙ বদলের খেলা। ষড়ঋতুর এই বাংলাদেশে প্রতিটি ঋতুরই আছে আলাদা রূপ, রস, রঙ, গন্ধ এবং বৈচিত্র্য। ক্ষণে ক্ষণে বদলে যায় প্রকৃতির রঙ।
বাংলাদেশ ইতিহাস ঐতিহ্যর দেশ। এদিক থেকে বেশ সমৃদ্ধশালী। দেশের বিভিন্ন জেলা আমাদের সংস্কৃতিকে করেছে আলোকিত। বাংলাদেশের কোন জেলা খাবার, কৃষ্টি, পোশাক ও স্থানের ইত্যাদির কারণে বিখ্যাত। আমাদের ৮টি বিভাগের মধ্যে
বাঙালির অনেক দুর্নাম – অলস, ঘরকুনো, আবেগী আরও কত কি। কিন্তু সবার উপরে বাঙালি উৎসব প্রিয় – বার মাসে তার তেরো পার্বণ।উৎসব ঘরকুনো বাঙালিকে ঘরের বাইরে এনে অলসতার খোলশ ভেঙে
উপজাতিরা এক উৎসব প্রিয় জাতি। জন্মের পর থেকেই ধর্মীয়, সামাজিক এবং ঋতু ভেদে বিভিন্ন উৎসব আনন্দে মেতে উঠেন তারা। উৎসব মুখর জীবন যাপন করে সারাজীবন। নিজ নিজ ধর্ম অনুসারে তাদের
আমাদের সাহিত্যে বর্ষার কাব্যগত ঐতিহ্য অত্যন্ত সমৃদ্ধ। রবীন্দ্রসাহিত্যে বর্ষার স্থান বিশিষ্ট ও তাৎপর্যপূর্ণ। বাংলার বর্ষার পূর্ণ রূপ রবীন্দ্রনাথ ফুটিয়ে তুলেছেন তার অজস্র গান ও কবিতায়। কালিদাসের ‘মেঘদূত’ বর্ষার কাব্য হিসেবে
ঋতুর রানি শরৎ মানেই কাশফুল আর নীলাকাশের চিরায়ত বাংলা। বাঙালির সামনে শরতের অপার সৌন্দর্য উপস্থাপন করেছেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। বলেছেন, ‘শরৎ তোমার অরুণ আলোর অঞ্জলি, ছড়িয়ে গেল ছাপিয়ে মোহন অঙ্গুলি’।
সৃষ্টিকর্তা যেন তার অপরূপ মহিমায় সৃষ্টি করেছেন রূপসী বাংলাদেশ। বাংলার রূপ আমি দেখিয়াছি কবির ভাষায়, তাইতো বাংলার সব কিছুতেই ‘খুজে পাই’ বাংলার মানুষের মনপ্রাণ। আমাদের জীবনজীবিকা তাইতো বাংলার মাটির সাথে
‘আদিবাসী’ শব্দটির ব্যুৎপত্তিগত অর্থ হচ্ছে- একটি অঞ্চলে সুপ্রাচীন অতীত থেকে বাস করছে এমন জনগোষ্ঠী। ক্ষুদ্র জাতি-উপজাতি হলেই ‘আদিবাসী’ বা আদি-বাসিন্দা হবে তেমন কোনো কথা নয়। বাংলাদেশের বৃহত্তর পরিমণ্ডলে ‘আদিবাসী’ বা
বৈচিত্র্যময় দেশ আমদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। বাংলায় বহুকাল ধরে এর ঋতু বৈচিত্র্য পরিলক্ষিত হয়। এখানে মূলত ছয় ঋতু : গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত। এক বছরে ছয়টি ঋতুর