আমাদের এই দেশ, বাংলাদেশ সীমাহীন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর। বিচিত্র রূপের লীলাভূমি এই দেশ। যারা এই বিশ্ব-প্রকৃতির অনন্তময় বিচিত্রার মধ্যে নিজেকে খুঁজে পেতে চায়, তাদের জন্য রয়েছে এদেশের নির্মল আকাশ, পুষ্প-পল্লব,
ষড়ঋতুর দেশ বাংলাদেশ।ছয়টি ঋতুর বৈচিত্রময় প্রভাব সর্বত্রই পরিলক্ষিত। গ্রীষ্মকালের আসল রূপটি দেখতে হলে আপনাকে আসতে হবে বাংলাদেশে। নদীর স্বচ্ছ পানিতে প্রান ভরে গোসল, মজা করে গ্রীষ্মকালিন ফল খেতে বা ফলের
হিন্দুদের একটি উৎসব দোলযাত্রা। দোলযাত্রার সাথে আরেকটি বিষয় বিশেষভাবে জড়িত; আর তা হলো হোলি উৎসব। এই উৎসবকে বসন্ত উৎসবও বলা হয়। প্রচলিত বাংলা পঞ্জিকা অনুসারে ফাগুন মাসের ১৪তম রাতের পরের
পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়িদের ঐতিহ্যবাহী উৎসব হচ্ছে বৈসাবি উৎসব। যাকে বাংলায় চৈত্র সংক্রান্তি হিসেবে ধরা হয়। পুরনো বর্ষকে বিদায় এবং নববর্ষকে স্বাগত জানানোর মধ্য দিয়ে ঐতিহ্যবাহী এই বৈসাবি উৎসব পাহাড়ি জাতিসত্ত্বাসমূহের
নববর্ষ। বাঙালি জাতীয়তাবাদের অন্যতম বিশেষ এই দিনটিতে মানুষকে আজ ঘরবন্দি থাকতে হচ্ছে। বিশ্বজুড়ে চলমান মহামারী কেটে উঠুক বিশ্ববাসী, মানুষের মাঝে ফিরে আসুক শান্তি, স্বাচ্ছন্দ্য, স্বাধীনতা। খুব দ্রুত স্বাভাবিকতা ফিরে আসুক,
আমাদের সাহিত্যে বর্ষার কাব্যগত ঐতিহ্য অত্যন্ত সমৃদ্ধ। রবীন্দ্রসাহিত্যে বর্ষার স্থান বিশিষ্ট ও তাৎপর্যপূর্ণ। বাংলার বর্ষার পূর্ণ রূপ রবীন্দ্রনাথ ফুটিয়ে তুলেছেন তার অজস্র গান ও কবিতায়। কালিদাসের ‘মেঘদূত’ বর্ষার কাব্য হিসেবে
বাংলাদেশের গ্রামীন জনপদে আপনি গ্রামীন সংস্কৃতির স্বাদ পাবেন। গ্রামের মানুষের সহজ সরল জীবনযাপন তাদের অনাবিল মুখের হাসি আপনাকে মুগ্ধ করবে। তাইতো বিদেশী পর্যটকদের একমাত্র আকর্ষন গ্রাম এবং গ্রামীন জনপদ। তাদের
প্রকৃতির অপরূপ লীলাভূমি বাংলাদেশ। এখানে প্রতিনিয়ত প্রকৃতিতে চলে রঙ বদলের খেলা। ষড়ঋতুর এই বাংলাদেশে প্রতিটি ঋতুরই আছে আলাদা রূপ, রস, রঙ, গন্ধ এবং বৈচিত্র্য। ক্ষণে ক্ষণে বদলে যায় প্রকৃতির রঙ।
প্রকৃতির অপরূপ লীলাভূমি বাংলাদেশ। এখানে প্রতিনিয়ত প্রকৃতিতে চলে রঙ বদলের খেলা। ষড়ঋতুর এই বাংলাদেশে প্রতিটি ঋতুরই আছে আলাদা রূপ, রস, রঙ, গন্ধ এবং বৈচিত্র্য। ক্ষণে ক্ষণে বদলে যায় প্রকৃতির রঙ।
প্রকৃতির অনিদ্যসুন্দর একটি ফুলের নাম কদম। কদম ফুলকে বলা হয় বর্ষার দূত। রূপসী তরুর অন্যতম রূপবতী হলো কদম ফুল। গাছে গাছে সবুজ পাতার ডালে শ্রাবণের এই ভরা মৌসুমে বিলুপ্ত প্রায়