প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে শুকিয়ে থাকা পাহাড়ের ঝরনাগুলো বর্ষায় প্রাণ ফিরে পেয়েছে। পাহাড়ের কোলে মানুষ আনন্দে মেতে উঠছে প্রতিদিন। বনজঙ্গল, লতাগুল্মের সবুজে ঢাকা পাহাড়ের বুক চিরে সাদা জলপ্রপাত নামছে অবিরামভাবে কাপ্তাই হ্রদে।
প্রকৃতির অপরূপ লীলাভূমি বাংলাদেশ। এখানে প্রতিনিয়ত প্রকৃতিতে চলে রঙ বদলের খেলা। ষড়ঋতুর এই বাংলাদেশে প্রতিটি ঋতুরই আছে আলাদা রূপ, রস, রঙ, গন্ধ এবং বৈচিত্র্য। ক্ষণে ক্ষণে বদলে যায় প্রকৃতির রঙ।
বৈচিত্র্যময় দেশ আমদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। বাংলায় বহুকাল ধরে এর ঋতু বৈচিত্র্য পরিলক্ষিত হয়। এখানে মূলত ছয় ঋতু : গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত। এক বছরে ছয়টি ঋতুর
হিন্দুদের একটি উৎসব দোলযাত্রা। দোলযাত্রার সাথে আরেকটি বিষয় বিশেষভাবে জড়িত; আর তা হলো হোলি উৎসব। এই উৎসবকে বসন্ত উৎসবও বলা হয়। প্রচলিত বাংলা পঞ্জিকা অনুসারে ফাগুন মাসের ১৪তম রাতের পরের
বাংলাদেশের গ্রামীন জনপদে আপনি গ্রামীন সংস্কৃতির স্বাদ পাবেন। গ্রামের মানুষের সহজ সরল জীবনযাপন তাদের অনাবিল মুখের হাসি আপনাকে মুগ্ধ করবে। তাইতো বিদেশী পর্যটকদের একমাত্র আকর্ষন গ্রাম এবং গ্রামীন জনপদ। তাদের
ষড়ঋতুর দেশ বাংলাদেশ।ছয়টি ঋতুর বৈচিত্রময় প্রভাব সর্বত্রই পরিলক্ষিত। গ্রীষ্মকালের আসল রূপটি দেখতে হলে আপনাকে আসতে হবে বাংলাদেশে। নদীর স্বচ্ছ পানিতে প্রান ভরে গোসল, মজা করে গ্রীষ্মকালিন ফল খেতে বা ফলের
উপজাতিরা এক উৎসব প্রিয় জাতি। জন্মের পর থেকেই ধর্মীয়, সামাজিক এবং ঋতু ভেদে বিভিন্ন উৎসব আনন্দে মেতে উঠেন তারা। উৎসব মুখর জীবন যাপন করে সারাজীবন। নিজ নিজ ধর্ম অনুসারে তাদের
বর্ষা বা বৃষ্টির দিনে বাঙালির মনে যে রং সবার আগে চলে আসে, তা হলো নীল। ছোটবেলায় যখন গ্রামের দৃশ্যের ছবি আঁকা হতো, সেখানেও পানির রং আমরা নীলই দিতাম। এই পানি
শরৎ এসে গেল আর কাশফুলের সঙ্গে দেখা করবেন না; তা কি করে হয়। শরতের বিকেলে মনকে প্রফুল্ল করতে ঘুরে আসতে পারেন কাশবন থেকে। কাশফুলের নরম ছোঁয়ায় এক স্নিগ্ধ বিকেল কাটাতে
রাজশাহী নগরীর বিস্তীর্ণ পদ্মাপার সবসময় বিনোদন পিপাসুদের ভিড়ে থাকে সরগরম। আর সাপ্তাহিক ছুটির দিনে বেশকিছু স্পটে পা ফেলার জায়গা থাকে না। কিন্তু হঠাৎই সে চিরচেনা বিনোদনে ভাটা পড়েছে। নগরীর অন্যতম