বিয়ে মানেই নানা আয়োজন, হাজারটা আনষ্ঠানিকতা। এসব চুকিয়ে নিরিবিলিতে প্রিয় মানুষটির সান্নিধ্য আর নিজেদের পারস্পারিক বোঝাপড়াটা পোক্ত করে নিতে নবদম্পত্তি বেরিয়ে পড়ে মধুচন্ত্রিমা বা হানিমুনে। অন্য অনেকদেশের নবদম্পতিদের মতো বাংলাদেশে ইদানিং বিয়ের পর দেশে বা বিদেশে হানমিুন বা মধুচন্দ্রিমায় যাওয়ার প্রবণতা বেড়েছে। আগে অবশ্য শুধুমাত্র একটি শ্রেণিই হানিমুনে যেতো কিন্তু বর্তমানে উচ্চমধ্যবিত্ত, মধ্যবিত্ত ও সীমিত আয়ের মানুষের কাছে পেঁ․ছে গেছে এই রীতি। বর্তমানে বিয়ের অন্যতম অনুসঙ্গ হয়ে উঠেছে হানিমুন। বিয়ের আগে অনেকেই একটা বাজেট আলাদা করে রাখছেন হানিমুন ট্যুরের জন্য অথবা কেউ কেউ ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে হানিমুনের খরচটা করতে পারে যেটা ইএম আই এর মাধ্যমে প্রতিমাসে পরিশোধ করা যায়।
আর হানিমুনকে আকর্ষনীয় করার জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান সাশয়্রী প্যাকেজ দিচ্ছে। যাতে দাম্পত্য জীবনের শুরুতে দুই হৃদয়ের মেলবন্ধনটা আরো আনন্দঘন করতে হানিমুনে যাওয়াও খুবই প্রয়োজন নব দম্পতিদের জন্য।
দেশের ভেতরে হানিমুন করতে অনেকেই বেশ পছন্দ করেন। কারন এতে সময় এবং অর্থ দুটোরই সাশ্রয় হয়। হানিমুনে যেতে পারেন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সমুদ্র সকত কক্সবাজারে। তবে পর্যটকে ভরপুর কক্সবাজারের সমুদ্র সকত অনেক নব দম্পতিদের পছন্দ নাও হতে পারে। তাই হানিমুনে কক্সবাজার গেলে আপনার জন্য পারফেক্ট জায়গা হলো ইনানী বা প্যাচার দ্বীপ।
এখানকার মারমেইড ইকো রিসোটের্ হানিমুন হয়ে থাকবে আপনার জীবনে চিরস্বরনীয়। একেবারে প্রকৃতির কাছাকাছি ইকো রিসোর্টে দুই রাতের প্যাকেজমূল্য ৬০০০ টাকা এবং তিন রাতের প্যাকেজ মূল্য ৬৮০০ টাকা। সঙ্গে যুক্ত হবে ভ্যাট ও ট্যাক্স। প্যাকেজে অন্তর্ভুক্ত থাকবে ৩ বেলার খাবার। কক্সবাজার শহর থেকে পরিবহন ব্যবস্থা ও প্যাকেজের অন্তুর্ভুক্ত।
যোগাযোগঃ
মারসোইড ইকো রিসোর্ট,
৩২ প্রগতি স্বরনী, বারিধারা, ব্লক জে, ঢাকা-১২১২।
ফোন- ০১৮৪১৪১৬৪৬৪।