1. [email protected] : চলো যাই : cholojaai.net
বাংলাদেশি অভিভাবকদের জন্য অশনি সংকেত কুইন্স ও ব্রঙ্কসে মাদকের ছোবল
বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫, ০৯:৩৯ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সস্তায় বিদেশ ভ্রমণ: স্বপ্নকে সত্যি করার বিজ্ঞানসম্মত গাইড ব্রিটেনে ভিসা বদল, বাংলাদেশিদের জন্য কী পরিবর্তন ক্রিপটিক গর্ভাবস্থা – যখন নিজেই জানেন না আপনি গর্ভবতী পর্যটন ভিসায় বিদেশ গিয়ে কাজ করলে কী কী শাস্তি হতে পারে স্পা থেকে সিনেপ্লেক্স , যা যা আছে বিশ্বের সবচেয়ে বিলাসবহুল বিমানবন্দরে তিন বছরে পাঁচ লাখ কর্মী নেবে ইটালি, সুযোগ পেতে পারেন বাংলাদেশিরাও চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে ইইউতে অভিবাসী কমেছে ২০ ভাগ, শীর্ষে বাংলাদেশিরা মালয়েশিয়ায় বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য সুখবর সমুদ্রপথে অবৈধভাবে ইউরোপ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশ ভারতের এই গ্রামে মেয়েদেরকে কাপড় ছাড়াই থাকতে হয়
Uncategorized

বাংলাদেশি অভিভাবকদের জন্য অশনি সংকেত কুইন্স ও ব্রঙ্কসে মাদকের ছোবল

  • আপডেট সময় রবিবার, ১০ অক্টোবর, ২০২১

সন্ধ্যা হলেই কুইন্সের জ্যাকসন হাইটস ও ব্রঙ্কসের পার্কচেস্টারের কিছু এলাকায় গাঁজার গন্ধে পথচারিদের বিরক্তির উদ্রেক হচ্ছে। পরিবার পরিজন নিয়ে বাজার করতে আসা প্রবাসী বাংলাদেশিরা বিব্রতকর পরিস্থিতির মুখোমুখি হন। পথ পরিবর্তন করে হাঁটেন উল্টোপথে।

কুইন্সের জ্যাকসন হাইটসের ৭৩ ও ৭৪ স্ট্রিট বখাটে ছেলেদের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে। ব্রডওয়য়ে সংলগ্ন ৭৩ স্ট্রিট ধরে ৩৭ এভিনিউয়ের দিকে হাঁটলে এ চিত্র চোখে পড়বে। আসবে গাঁজা আর মদের গন্ধ। স্টারলিং ব্যাংকের নীচে কিংবা পাশের ভবনের সিঁড়িতে বসে প্রকাশ্যে গাঁজা খেতে দেখা যায়। দেখা যায় হাতে বিয়ারের ক্যান বা বোতল। উঠতি বয়সী বাংলাদেশি ছেলেরা ছাড়াও নেপালী বেশ কয়েকজন বয়স্ক মানুষকে প্রতিদিনই সেখানে দেখা যায়। অনেকে আবার ‘বাম’ সেজে সেখানে বসে থাকেন। একই অবস্থা ৭৪ স্ট্রিট ও রুজভেল্ট এভিনিউ এলাকায়। মুক্তধারার বাংলাদেশি এক ব্যবসায়ী আজকালকে বলেন, বাংলাদেশি ও নেপালী উঠতি বয়সী ছেলেদের চরম অবক্ষয় দেখা যাচ্ছে। নিজস্ব সংস্কৃতি ও শিষ্টাচার ত্যাগ করে বখাটে হয়ে যাচ্ছে। ডাইভারসিটি প্লাজা ও ৭৪ স্ট্রিটে সন্ধ্যার পর এদের আনাগোনা বাড়তে থাকে। অভিভাবকদের এখনই এ ব্যাপারে সর্তক হওয়া প্রয়োজন। নতুবা সাড়া কমিউনিটিতে এ রোগ ছড়িয়ে পড়বে।

ব্রংকসের পার্কচেস্টার এলাকাতেও একই দৃশ্য চোখে পড়ে। ওলম স্ট্রিট, পিএস ১০৬ ও ইউনিয়ন পোর্ট রোডের পার্কচেস্টার ফ্যামিলি ফার্মেসির সামনের এলাকাগুলোতে সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলে বখাটেদের আনাগোনা বাড়তে থাকে। দল বেঁধে বসে পড়ে বিভিন্ন ঘরের সিঁড়িতে কিংবা ফুটপাতে। তাদের পাশ দিয়ে হেঁটে যেতেই বাতাসে গাঁজার দূর্গন্ধ পাওয়া যায়। পিএস ১০৬ ও ওডেল স্ট্রিট সংলগ্ন পার্কটিতে সন্ধ্যার পর হাজির হয় উঠতি বয়সের ছেলেরা। কালো আর ব্রাউন এথনিক গ্রুপের জেনারেশন একাকার হয়ে যায়।

কারও কারও পার্ক করা গাড়ির লাউড স্পীকার থেকে আসতে থাকে আমেরিকান ভালগার সংগীত। গাঁজা, বিয়ার আর মদে মাতোয়াড়া হয়ে ওঠে তারা। নিরীহ পথচারিদের হেনস্থাও করে বসে অনেকে। নেবারহুডের অনেক বাসিন্দাই রাতে এ পার্ক এলাকা এড়িয়ে চলেন। মাঝেমধ্যে গাড়িতে হাই পাওয়ারের লাইট জ্বালিয়ে পুলিশকে এসব যুবকদের ছত্রভঙ্গ করতেও দেখা যায়। কিন্তু পরদিন সন্ধ্যাতেই নেশার টানে তারা আবার ফিরে আসে। রাতের অন্ধকারে কে বাংলাদেশি আর অন্য গোত্রীয় তা চেনা কঠিন হয়ে পড়ে।

আজকাল

 

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

ভ্রমন সম্পর্কিত সকল নিউজ এবং সব ধরনের তথ্য সবার আগে পেতে, আমাদের সাথে থাকুন এবং আমাদেরকে ফলো করে রাখুন।

© All rights reserved © 2020 cholojaai.net
Developed By ThemesBazar.Com