ফিনল্যান্ডে যাওয়ার জন্য উদ্দেশ্য অনুযায়ী আবেদন প্রক্রিয়া ভিন্ন হয়। সাধারণত:
শিক্ষার জন্য (স্টুডেন্ট ভিসা)
কাজের জন্য (ওয়ার্ক পারমিট)
স্টার্টআপ বা ব্যবসার জন্য (স্টার্টআপ ভিসা)
স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য (পার্মানেন্ট রেসিডেন্স)
শরণার্থী বা মানবিক কারণে (কম আলাদা নিয়ম)
২. উপযুক্ত ভিসা নির্বাচন করুন
ফিনল্যান্ডের অফিসিয়াল ইমিগ্রেশন ওয়েবসাইট (
Migri.fi) থেকে দেখে নিন আপনার জন্য কোন ভিসা সঠিক হবে।
উদাহরণ:
স্টুডেন্ট ভিসা — যদি ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হন।
ওয়ার্ক রেসিডেন্স পারমিট — যদি চাকরির অফার পান।
স্টার্টআপ ভিসা — যদি নিজে ব্যবসা খুলতে চান।
৩. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট প্রস্তুত করুন
পাসপোর্ট (কমপক্ষে ৬ মাসের মেয়াদ)
ভর্তি চিঠি/চাকরির অফার লেটার
আর্থিক সামর্থ্যের প্রমাণ (ব্যাংক স্টেটমেন্ট)
আবেদন ফি (প্রায় ৩৫০–৫৫০ ইউরো)
অনলাইনে ফিনল্যান্ড ইমিগ্রেশন সার্ভিসের মাধ্যমে আবেদন করুন: Enter Finland
এরপর বাংলাদেশে ফিনল্যান্ডের ভিসা আবেদন সেন্টারে (VFS Global) বায়োমেট্রিক দিতে যেতে হবে।
৫. অপেক্ষা করুন এবং রেসপন্স নিন
আবেদন পর্যালোচনার জন্য সাধারণত ১–৩ মাস সময় লাগে। আবেদন অনুমোদন পেলে আপনাকে রেসিডেন্স পারমিট কার্ড ইস্যু করা হবে।
৬. ফিনল্যান্ডে পৌঁছানোর পর
রেসিডেন্স পারমিট কার্ড দেখিয়ে প্রবেশ করুন।
আবাসন, রেজিস্ট্রেশন, ব্যাংক একাউন্ট ইত্যাদি কাজ সম্পন্ন করুন।
ফিনল্যান্ডে সুযোগ অনেক, তবে প্রতিযোগিতা কড়া।
ইংরেজি জানা থাকলেও, ফিনিশ ভাষা শিখলে সুবিধা পাবেন।
ফিনল্যান্ড স্টুডেন্ট এবং স্টার্টআপদের জন্য অনেক সুযোগ দেয় (ফান্ডিং, পার্ট-টাইম জব ইত্যাদি)।
Like this:
Like Loading...