মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:৪৬ পূর্বাহ্ন

ফিনল্যান্ডে স্টুডেন্ট ভিসা

  • আপডেট সময় সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫
স্টুডেন্ট ভিসায় আবেদন: Studyinfo.fi ওয়েবসাইটে গিয়ে পছন্দের কোর্স খুঁজে নিন। নির্দিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদনকাল ও প্রয়োজনীয় তথ্য দেখে অনলাইনে আবেদন করুন।
Scholarship সুবিধা:
ব্যাচেলর কোর্সে প্রথম বছরে সাধারণত স্কলারশিপ নেই, তবে Early Bird ডিসকাউন্ট (১৫%-৫০%) পাওয়া যায়।
মাস্টার্স প্রোগ্রামে CGPA, IELTS, GRE, কাজ ও গবেষণার অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে ১০০% পর্যন্ত স্কলারশিপ পাওয়া যায়।
ব্যাংক স্টেটমেন্ট:
নিজ নামে কমপক্ষে ৯,৬০০ ইউরো ব্যালেন্স থাকতে হবে।
স্পনসর থাকলে, স্পনসর থেকে ফান্ড ট্রান্সফার করে দেখাতে হবে এবং ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট লাগবে।
Post Study Work Visa:
পড়াশোনা শেষের পর ২ বছরের ওয়ার্ক ভিসা পাবেন, যার মাধ্যমে ফুলটাইম চাকরি খুঁজতে পারবেন।
PR (Permanent Residency):
৪ বছর বৈধভাবে থাকার পর PR এর জন্য আবেদন করা যাবে। প্রতি মাসে অন্তত ১৬০০ ইউরো আয় দেখাতে হবে। ফিনিশ ভাষা জানা বাধ্যতামূলক নয়, তবে জানা থাকলে সুবিধা হয়।
কমন কিছু প্রশ্নোত্তর:
IELTS লাগবে?: সবসময় নয়, তবে কিছু কোর্সে লাগতে পারে।
খরচ কেমন?: থাকা খাওয়া ৪০০-৬০০ ইউরো/মাস। টিউশন ফি ৫,০০০-১৫,০০০ ইউরো/বছর।
স্টাডি গ্যাপ?: সমস্যা নেই, ১০-১৫ বছর পর্যন্তও গ্যাপ গ্রহণযোগ্য।
পার্ট টাইম কাজ?: হ্যাঁ, সপ্তাহে ৩০ ঘন্টা কাজের অনুমতি।
পরিবার নিয়ে যাওয়া যাবে?: স্পাউস, সন্তান ও বাবা-মাকে নেয়া সম্ভব।
পার্টটাইম জব দিয়ে খরচ ম্যানেজ করা সম্ভব?: নির্ভর করে, তবে বছরে ৮,০০০ ইউরো পর্যন্ত আয় করা যায়।
অফিশিয়াল ওয়েবসাইট:
স্বপ্নের ফিনল্যান্ড জীবনের যাত্রা শুরু হোক আজই!

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

ভ্রমন সম্পর্কিত সকল নিউজ এবং সব ধরনের তথ্য সবার আগে পেতে, আমাদের সাথে থাকুন এবং আমাদেরকে ফলো করে রাখুন।

© All rights reserved © 2020 cholojaai.net
Theme Customized By ThemesBazar.Com