ঢাকার বানিজ্যিক এবং ডিপ্লোম্যাটিক জোনে যে কয়টি আন্তর্জাতিকমানের আবাসিক হোটেল রয়েছে লেকশোর হোটেল তাদের মধ্যে একটি। এটি ১৯৯১ সালে যাত্রা শুরু করে। উষ্ণ আতিথেয়তা, নিরাপত্তা এবং চমত্কার, উপাদেয় রন্ধনপ্রণালী হোটেলটিকে
এটি একটি তিন তারকা হোটেল। বাংলাদেশ এবং ইটালী এর যৌথ উদ্যোগে এটি প্রতিষ্ঠিত এবং পরিচালিত হয়। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম হোটেল “Best Western International” এর একটি রিজিওনাল
বিশ্বের সবচেয়ে পুরোনো হোটেল হলো জাপানের নিশিয়ামা ওনসেন কিউনকান স্পা হোটেল। এই হোটেলটিকে পুরনো হোটেল এবং অন্যতম আকর্ষণীয় বিষয় হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে গিনেজ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসও। হোটেলটির অবাক করা অজানা তথ্য
ধরন : তিন তারকা হোটেল স্থান : প্লট #৪৯, রোড#২৭, ব্লক# কে বনানী, গুলশান, ঢাকা-১২১৩ বিমানবন্দর থেকে ৯ কিলোমিটার দূরে, আশেপাশে এপার্ট্মেন্ট আর বনানী লেকের ২ টি ব্লক দিয়ে ঘেরা এই রেইনট্রি হোটেল। কাছাকাছি
ঢাকার বানিজ্যিক এবং ডিপ্লোম্যাটিক জোনে যে কয়টি আন্তর্জাতিকমানের আবাসিক হোটেল রয়েছে লেকশোর হোটেল তাদের মধ্যে একটি। এটি ১৯৯১ সালে যাত্রা শুরু করে। উষ্ণ আতিথেয়তা, নিরাপত্তা এবং চমত্কার, উপাদেয় রন্ধনপ্রণালী হোটেলটিকে
১,১৯৭.৫ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু হোটেল তৈরি হচ্ছে সংযুক্ত আরব আমিরাতে। ৮২ তলাবিশিষ্ট এই হোটেলটির উচ্চতা হবে ৩৬৫ মিটার। ২০২৪ সালের মার্চের মধ্যেই এটির নির্মাণকাজ শেষ হবে বলে
তিন তারকা বিশিষ্ট হোটেল রাজমনি ঈসা খাঁ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯৫ সালে। এটি ব্যক্তি মালিকানাধীন হোটেল। কাকরাইল কেন্দ্রীয় মার্কাজ মসজিদ থেকে ৩০০ গজ পূর্ব দিকে, রাজমনি সিনেমা হলের ১০০ গজ উত্তর
প্রায় ৫ বছর ধরে নির্মিত কাটারা টাওয়ারস দেখতে যেন ২টি বিশাল আকৃতির তরবারি। এটি দেখতে দেশটির জাতীয় প্রতীকের মতো। কাতার বরাবরই এর ঐশ্বর্য, বিলাসবহুল স্থাপনা ও সৌখিন জীবনধারার জন্য বিখ্যাত।
রেকর্ড গড়ার ও রেকর্ড ভাঙ্গার এক অদম্য ইচ্ছায় দিনে দিনে আরো সমৃদ্ধ হয়ে উঠছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই নগরী। মধ্যপ্রাচ্যের এই সমৃদ্ধ শহরটি একের পর এক সৃষ্টি করে চলেছে বিশ্ব
বাংলাদেশের প্রথম আন্তজার্তিক মানের পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ঢাকা। ১৯৬৬ সালে যাত্রা শুরু এবং ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত চালু ছিল। মাঝে এটি ঢাকা শেরাটন হোটেল ও রূপসী বাংলা হোটেল নামে কার্যক্রম