বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু হোটেল তৈরি হচ্ছে দুবাইয়ে। হোটেলটির নাম রাখা হয়েছে সিইল। ৮২ তলাবিশিষ্ট এই হোটেলটির উচ্চতা হবে ৩৬৫ মিটার বা ১ হাজার ১৯৭ দশমিক ৫ ফুট। আগামী ২০২৪ সালের
বিমানবন্দর বরাবরই আকর্ষণীয় জায়গা। কিন্তু ভ্রমণকালে চেক-ইন, নিরাপত্তাজনিত আনুষ্ঠানিকতা ও বোর্ডিং গেট নিয়ে ব্যস্ত থাকায় আমরা সেটা খুঁজি না। তবে বিশ্বের এমন কয়েকটি হোটেল আছে যেগুলোতে থাকলে বিমানবন্দরের অন্যরকম অভিজ্ঞতা
মহামারির কারণে অনেক মানুষই হয়ে পড়ছেন কর্মহীন। তার উপরে যদি কর্মস্থানে মানুষের বদলে নিযুক্ত করা হয় রোবট; তাহলে বেকারত্ব বেড়ে যেতে পারে! তবে যা-ই হোক, নতুন এ উদ্যোগ গ্রহণের পর
কভিড-১৯ মহামারী-পরবর্তী মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বিশ্বব্যাপী সুদহার বেড়ে যাওয়ায় বৈশ্বিক হোটেল পরিষেবা খাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। অর্থায়ন সংকটে নতুন হোটেল বা রিসোর্ট নির্মাণের পরিমাণও কমেছে। ফলে স্বতন্ত্র হোটেল ও বৃহৎ চেইনগুলোর
করোনার আবহে বেড়াতে যাওয়ার কথা বেমালুম ভুলতে বসেছেন প্রায়! তবে এই অবস্থা একসময় কেটে যাবে। পরিস্থিতি শুধু একবার স্বাভাবিক হওয়ার অপেক্ষা। ব্যস! তারপর আর আটকায় কে! তবে জেনে রাখুন এই
দুবাইয়ের বুর্জ আল আরব হোটেলের নাম শোনেন নি এমন মানুষ কমই আছেন। বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল হোটেলের মধ্যে এটি একটি। নৈকার পাল তোলা সোনায় মোড়ানো এই হোটেল অবস্থিত এক দ্বীপে। কৃত্রিম
স্থান : প্লট #৪৯, রোড#২৭, ব্লক# কে বনানী, গুলশান, ঢাকা-১২১৩ বিমানবন্দর থেকে ৯ কিলোমিটার দূরে, আশেপাশে এপার্ট্মেন্ট আর বনানী লেকের ২ টি ব্লক দিয়ে ঘেরা এই রেইনট্রি হোটেল। কাছাকাছি আছে বিভিন্ন দেশের
আপনি নিশ্চয়ই ভারতের অনেক বিলাসবহুল এবং সেরা হোটেল (Luxurious Hotels) দেখেছেন, তাদের মনোমুগ্ধকর মন এতই আনন্দদায়ক যে এটি প্রত্যেকের মনকে এক রাতের জন্য থাকতে দেয়। যাইহোক, দেশে একটি নয়, এমন
আপনি সাগরের পানির নিচে অবস্থান করছেন। চারপাশে শুধু নীল জলরাশি। সেখানেই ছিমছাম একটি কক্ষে বিছানায় শুয়ে মাছের ঝাঁকসহ অন্যান্য সামুদ্রিক প্রাণী দেখছেন। কখনও তাদের উদ্দেশে হয়তো দু-একটি কথাও বলছেন মনের
বিশ্বের সু-সজ্জিত বিলাসবহুল হোটেলগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি এবং একমাত্র সাত তারকা মানের হোটেল বলা চলে দুবাইয়ের বুর্জ আল আরবকে। সমুদ্রের তীর থেকে ২৮০ মিটার সুমুদ্রের ভেতরে কৃত্রিম একটি দ্বীপের উপর