ঢাকায় পাহাড়ি নারীদের রেস্তোরাঁ ‘হেবাং’ কংক্রিটের ভবনেই রেস্তোরাঁটি। তবে দরজা খুলে ভেতরে ঢুকলে ভিন্ন পরিবেশ। প্রথমেই চোখ আটকাবে বাঁশ দিয়ে তৈরি ছোট ঘরে। দেয়ালের গায়েও বাঁশের নানা কারুকাজ। বাঁশের এত
মাচান শব্দের আভিধানিক অর্থ বাঁশের তৈরি উঁচু জায়গা হলেও গুলশানের শাহজাদপুরে অবস্থিত মাচান আক্ষরিক অর্থে নির্দেশিত একটি রেস্টুরেন্ট। নামের সার্থকতা প্রমাণ করতেই যেন এই অন্দরে বাইরে রয়েছে বাঁশের সাজসজ্জা। ইট-কাঠ-
ভোজন রসিক হিসেবে বাঙালিদের বেশ পরিচিতি রয়েছে। বাঙালি শব্দটির সঙ্গে খাওয়া-দাওয়ার বিষয়টি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আর তা যদি হয় বুফে, তাহলে তো কথাই নেই! পশ্চিমা খাবার প্রথা থেকে শুরু হলেও বুফে
ভ্রমণ প্রিয় বাঙালির পছন্দের তালিকায় ওপরের দিকে আছে দীর্ঘ সমুদ্র সৈকত খ্যাত কক্সবাজার। ভ্রমণ পিয়াসু মানুষেরা শুধু যে সৌন্দর্য দেখতে যায় তা নয় বরঞ্চ সেখানকার স্থানীয় রসনাবিলাসেও নজর থাকে। কক্সবাজারে
আগেও ঢাকার কয়েকটি রেস্তোরাঁর মেনুতে ওয়াফল ছিল। অনেকে খেতও, তবে বেশির ভাগই এড়িয়ে যেত। কারণ, মূল মেনুর পর শেষ পাতে ডেজার্ট হিসেবে প্লেটে পরিবেশন করা হতো ওয়াফল। এটা খাওয়ার জন্য
একসময় রেস্টুরেন্ট মানে কেবল খাবারের জায়গা হিসেবে মনে করা হত। কিন্তু এখন সময় পাল্টেছে, কেবল খাবারের জায়গাই নয়, বরং পরিবেশ, ডেকর ও অন্যান্য আরো বেশ কিছু বিষয় চিন্তা করে ফুডপ্রেমীরা
সময়ের আবর্তনে দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে চিরায়ত গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য। হারিয়ে যাচ্ছে মাটির ঘর। আগে প্রতিটি গ্রামে নজরে পড়তো সুদৃশ্য অসংখ্য মাটির ঘর। আধুনিকতার ছোঁয়ায় গ্রাম বাংলার সেই সরল-সহজ জীবন
“মেজবান” বাংলাদেশের বৃহত্তর চট্টগ্রাম এলাকার বহুমাত্রিক ঐতিহ্যবাহী একটি ভোজের অনুষ্ঠান। মেজবান শব্দটি এসেছে মূলত ফার্সি শব্দ থেকে। মেজবান অর্থ অতিথি আপ্যায়নকারী আর মেজবানি হচ্ছে আতিথেয়তা। চট্টগ্রামের স্থানীয় লোকেরা আঞ্চলিক ভাষায়
শহুরে যান্ত্রিক জীবন থেকে মুক্তি পেতে প্রতিনিয়ত ট্যুর এবং ট্রাভেল বিষয়ক যাবতীয় চাহিদা বাড়ছে। মানুষ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি আকৃষ্ট হচ্ছে সেসব জায়গার খাদ্য এবং জীবনযাপনের ধরন সম্পর্কে। ক্ষেত্র বিশেষে জায়গাভেদে
সাগরকন্যা খ্যাত পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় ছয় বছর আগে গড়ে উঠেছে ইলিশের পেটে রেস্টুরেন্ট। এক সময় ‘ইলিশ পার্ক অ্যান্ড ইকো রিসোর্টের’ এ রেস্টুরেন্টে প্রচুর কাস্টমার ও দর্শনার্থী ভিড় থাকলেও করোনা পরিস্থিতির কারণে