রেস্তোরাঁটি আকারে একেবারেই ছোট। রেস্তোরাঁর বাইরের ও ভেতরে জ্বলতে থাকা মোমবাতি আপনাকে আকৃষ্ট করবে। রুপার একটি ঘণ্টা আছে ওয়েটারকে ডাকার জন্য। এখানকার সুস্বাদু ইতালিয়ান খাবার তৃপ্তি মেটাবে আপনার। তবে সবচেয়ে
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের প্রাণকেন্দ্র গার দ্যা লিস্টে যাত্রা শুরু করলো বাংলাদেশি মালিকানাধীন নতুন রেস্তোরাঁ ‘ইটিং হাউস’। সম্প্রতি রেস্টুরেন্টটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়। প্রবাসী বাংলাদেশিদের উপস্থিতিতে ফিতা কেটে রেস্টুরেন্টটির উদ্বোধন করেন
শহুরে যান্ত্রিক জীবন থেকে মুক্তি পেতে প্রতিনিয়ত ট্যুর এবং ট্রাভেল বিষয়ক যাবতীয় চাহিদা বাড়ছে। মানুষ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি আকৃষ্ট হচ্ছে সেসব জায়গার খাদ্য এবং জীবনযাপনের ধরন সম্পর্কে। ক্ষেত্র বিশেষে জায়গাভেদে
দেশে প্রথমবারের মতো একটি ঝুলন্ত রেস্তোরাঁর যাত্রা শুরু হয়েছে। বৃহত্তম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারের সুগন্ধা পয়েন্টে ‘ফ্লাই ডাইনিং’ নামের রেস্তোরাঁয় শুন্যে রোমাঞ্চকর অনুভূতিতে নানা স্বাদের খাবার গ্রহণের সুযোগ পাবেন পর্যটকরা। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সৈকত পাড়ের
মাঝেমাঝে যখন আকাশ ভেঙে বৃষ্টি নামে তখন ব্যস্ততা ও ছকে বাঁধা জীবনে কিছুটা প্রাণচাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। বৃষ্টির সৌজন্যে কিছুটা অবসর কিংবা নিজেকে দেওয়ার মতো সময় বের করতে ইচ্ছা হয়। ছবি:
পুরান ঢাকার সাথে জড়িয়ে আছে ঢাকা শহরের আদি ঐতিহ্য। সময়ের সাথে সাথে প্রায় চারশ বছরের সমৃদ্ধ ইতিহাস এই পুরান ঢাকাকে গড়ে তুলেছে। স্থাপত্য শিল্প কিংবা সমগ্র এরিয়াজুড়ে এখানে ওখানে ইতিউতি
মাচান শব্দের আভিধানিক অর্থ বাঁশের তৈরি উঁচু জায়গা হলেও গুলশানের শাহজাদপুরে অবস্থিত মাচান আক্ষরিক অর্থে নির্দেশিত একটি রেস্টুরেন্ট। নামের সার্থকতা প্রমাণ করতেই যেন এই অন্দরে বাইরে রয়েছে বাঁশের সাজসজ্জা। ইট-কাঠ-
পেদা টিং টিং শুনলেই মনে হয় রাঙামাটির কথা। না, এটি রাঙামাটির পেদা টিং টিং নয়। রাজধানী ঢাকাতেই রাঙামাটির পাহাড়ি খাবারের স্বাদ দিতে গুলশানে গড়ে তোলা হয়েছে পেদা টিং টিং। সবুজে
বিশ্বজুড়েই এখন জনপ্রিয় রুফটপ বা ছাদ রেস্তোরাঁ। প্রতিযোগিতার বাজারে যত উঁচু ভবনে রেস্তোরাঁ হবে, লোক সমাগমও হবে তত বেশি। তাইতো দক্ষিণ কোরিয়ার সবচেয়ে উঁচু ভবনে উদ্বোধন করা হলো ভিন্নধর্মী এক
২৯ মার্চ, ২০১৯ সিলেটে প্রথম ফাইভ স্টার রেস্টুরেন্ট ‘প্লাটিনাম লাউঞ্জ’ এর উদ্বোধন হয়। নগরীর প্রাণকেন্দ্র কুমোরপাড়া রোডের কুমোরপাড়া কমপ্লেক্সে এই রেস্টুরেন্টটিতে প্রায় ২০০ মানুষের জন্য খাবার আয়োজন করা যাবে একসাথে।